প্রায় ৭৪ হাজার মানুষ এই রোগের কবলে পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন এবং প্রায় ১৩ লক্ষ মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যেই রাজস্থান এ কালেক্টরেট কর্মীরা সারা রাত জেগে কাজ করেছেন এবং ভিলওয়ারা তুলনাহীন করেছেন। রাজস্থানে সর্বোচ্চ ২ জন রোগী এসেছিলেন। তারা সবাই বেসরকারী হাসপাতালের কর্মী এবং রোগী ছিলেন।
তারপর ক্রমবর্ধমান সংখ্যায় আতঙ্কিত হয়ে প্রশাসন নিজেই বলেছিল, “ভিলওয়ারা বন্দুকপাশের স্তূপের (করোনার) উপরে রয়েছে।” তার পরে মহা কারফিউ জারি করার পর এখানে এই রোগ এখনো অনেকে কম ।করোনা ভাইরাস যেন ক্রমশ শক্তিশালি হচ্ছে। আর তার মধ্যে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্ত সংখ্যা।আর এই পরিস্থিতিতে ভারোতেও আক্রান্ত প্রায় পাঁচ হাজারের এর বেশী।
আর্থিক সাহায্য দেওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, বেসরকারী সত্ত্বা, শিল্পপতি ও সরকারী সংস্থা প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণায় সাড়া দিয়ে তহবিলের অবদান রেখেছেন।করোনা ভাইরাস নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কড়া ব্যবস্থা নিয়েছেন। আগামী ২১দিন পরিষেবা স্বাভাবিক আর নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্যে তিনি লক ডাউন করেছেন। এর মধ্যে কেটে গেছে সতেরো দিন। তাও লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা।
১৯ শে মার্চ প্রথম এক জন রোগী এসেছিলেন। পরের দিন আরও পাঁচজন রোগী আসেন। জেলা কালেক্টর রাজেন্দ্র ভট্ট কারফিউ জারি করেন। আর এভাবেই চলার পরেই প্রায় দশ দিনের মহাকরফু চলে। তিন এপ্রিল এই কঠিন সিদ্ধান্তটি মহাযুদ্ধে সাফল্য পায়। আর্থিক সাহায্য দেওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, বেসরকারী সত্ত্বা, শিল্পপতি ও সরকারী সংস্থা প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণায় সাড়া দিয়ে তহবিলের অবদান রেখেছেন। কিন্তু এসব করেও ভাইরাস কমানো সম্ভব হচ্ছে না।