বাংলাহান্ট ডেস্ক : আচার্য চাণক্যকে বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কূটনীতিক হিসাবে বিবেচিত করা হয়। আচার্য চাণক্য একাধারে ছিলেন একজন পন্ডিত, কূটনীতিক, দার্শনিক। তাঁর বিভিন্ন কথা ও বাণী আজও সমাদৃত। অনেকেই মনে করেন আচার্য চাণক্যর কথা অনুসরণ করে চললে জীবন অনেক সুন্দর হতে পারে। ‘চাণক্য নীতি’ আজও বহু মানুষের কাছে আগ্রহের একটি বই। নীতিশাস্ত্রের এই বইতে আচার্য চানক্য উল্লেখ করেছেন কীভাবে জীবন যাপন করা উচিত।
মানুষের দোষ-গুণ, উত্তম ও মন্দ দিক সম্পর্কে তিনি দিক নির্দেশন করেছেন। বর্তমান সময় দেখা যায় বহু মানুষ বিয়ে নিয়ে দ্বিধাগ্রস্থ থাকেন। বর্তমান সমাজে প্রচুর পরিমাণ ডিভোর্সের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেয়েছে। অনেক ছোট ছোট কারণেও স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য দেখা যায়। তবে আচার্য চাণক্য এমন কিছু গুণ সম্পর্কে বলেছেন যেগুলি কোনও নারীর মধ্যে থাকলে অবশ্যই তাকে বিয়ে করা উচিত।
আরোও পড়ুন : অ্যাক্সিস ব্যাঙ্ক গ্রাহকদের এবার সোনায় সোহাগা! একদম নতুন এই FD স্কিমে পাবেন প্রচুর সুবিধা
আচার্য চাণক্যর মতে যদি কোনও নারী ব্যবসা বা চাকরির সহিত যুক্ত না হন, গৃহস্থ জীবনযাপন করতে ভালোবাসেন তাকে অবশ্যই বিয়ে করা উচিত।
ধর্মীয় ও সামাজিক রীতিনীতি মেনে চলেন এমন মেয়েকে বিয়ে করলে অবশ্যই স্বামীরা সুখী হবেন। যে সকল স্ত্রী নিয়মিত বাড়িতে পূজা অর্চনা করেন তাদের জন্য সংসারে সুখ আসে।
আরোও পড়ুন : গুটকা-পানের পিকে দূষিত হচ্ছে মেট্রো স্টেশন! অভিযুক্তদের সবক দিতে কড়া দাওয়াই রেলের
সঞ্চয়ী মহিলারা অবশ্যই পাত্রী হিসেবে প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত সকলের। কারণ এই ধরনের নারীরা সংসারের শ্রী বৃদ্ধি ঘটায়। এই ধরনের নারীদের লক্ষীর রূপ হিসেবে বর্ণনা করা হয়।
এছাড়াও আচার্য চাণক্য বলছেন যেসব নারীদের কণ্ঠস্বর মধুর ও মিতভাষী, তারা স্বামীকে সঠিক পরামর্শ দিতে সক্ষম হন।
যে নারী স্বামী ও গুরুজনদের সম্মান দিতে পারেন তারা স্ত্রী হওয়ার জন্য উপযুক্ত। এই ধরনের নারীদের বিয়ে করলে সংসারে শ্রী বৃদ্ধি ঘটে।