অমিত সরকার: হ্যাঁ কলেজে পড়ুক বা স্কুলে যে কোন ছাত্র-ছাত্রী যেখানে সেখানে বানিয়ে ফেলছে তাদের ভিডিও এবং সেই ভিডিওটি ডাউনলোড করে স্ট্যাটাস থেকে ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ সব চেয়ে ছড়িয়ে দিচ্ছে তাদের অভিনয় কুশলতার ভাবভঙ্গি। এটা নতুন কোন আন্দাজ নয় এটা শিল্পী হবার কোনো লক্ষণ নয়। এখানে মনের আনন্দটুকু ভাগ করে নেওয়াই এর উদ্দেশ্য। আর এই হাওয়ায় মশগুল হয়েছে আট থেকে আশি অনেকেই। যার পোশাকি নাম টিকটক। আপনি আপনার ছেলে বা মেয়েকে ঘর বন্ধ করে রেখে গেছেন কোথাও সেই ঘরেই তৈরি হয়ে যেতে পারে টিকটক। আবার কখনোবা বিদ্যালয়ে বা কলেজে রুমে স্যার যাননি সেখানেও তৈরি হয়ে যেতে পারে টিকটক। টিক টক এর জন্ম কোথায় হবে সে বিষয়ে কিছুই বলতে পারেনা। এমনকি সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া পাকিস্তানের কোন এক সরকারি প্রধানমন্ত্রী আবাসন তৈরি হয়ে গেছে টিক টক।সম্প্রতি টিকটকের সমালোচনা করেছেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গও। এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, “এই অ্যাপে ইউজারের গোপনীয়তা রক্ষায় যথেষ্ট ব্যবস্থা নেই। বাকস্বাধীনতার অধিকার নিয়েও সন্দেহ আছে।”
বাজারে আসার পর প্রথমবার ডাউনলোড কমলো সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ টিকটকের। দু’বছরে এই প্রথমবার ধাক্কা খেল চীনা সংস্থা বাইটডেন্স।এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত বছরের তুলনায় চলতি বছর টিকটকের ডাউনলোড ৪ শতাংশ কমেছে। হ্যাঁ এই কমার পেছনে রয়েছে অনেক কারণ তা সত্ত্বেও পুরো বিশ্বে মোট ১৪৫ কোটি মোবাইলে ইনস্টল হয়েছে টিকটক অ্যাপ।রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৯ সালে ৫৬ কোটি ৪০ লাখ ইউজার এসেছে টিকটক অ্যাপে। তবে এই সংখ্যা ২০১৮-র থেকে কম। কেন এই জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে টিক টক? এর পিছনে কি কারণ রয়েছে গোপনীয়তা নষ্ট হয়? কি কারন? নতুন কারণ প্রশ্ন অনেক