বাংলাহান্ট ডেস্কঃ নভেম্বরের প্রথম থেকেই তাপমাত্রার পারদ ২০ ডিগ্রির নীচে। আবহাওয়া দফতরের (Weather office) পূর্বাভাস মত বেশ ঠাণ্ডা পড়তেও শুরু করে দিয়েছে শহর জুড়ে। বাংলায় শীত তাঁর ব্যাডিংপত্র নিয়ে পুরোপুরি গুছিয়ে চলে এসেছে। আবহাওয়ার শিরোনামে এবার আর অন্য কাউকে নয়, আগামী ২-৩ মাস সে একাই রাজ করবে।
আজকের আবহাওয়া
শহরের আকাশে রোদ উঠেছে সাদা মেঘের ফাঁকা দিয়ে। রোদের তীব্রতা আগের মতন না থাকলেও, বেশ একটা মনোরম আবহাওয়া বিরাজ করছে। শীতের জামা পাকড় ধীরে ধীরে এবার আলমারী ছেড়ে আলনায় জায়গা নিচ্ছে। সকাল সন্ধ্যের নিত্যযাত্রীদের গায়ে উঠছে হালকা গরম পোশাক। এবার থেকে আগামী ২-৩ মাস জাঁকিয়ে থাকবে হাড়কাপানো ঠাণ্ডা।
আজকের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। তবে সকালের তাপমাত্রা একটু বেশি থাকলেও, রাতের তাপমাত্রা বেশ খানিকটা কমতে পারে। আজ আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, বাংলার আকাশে সকালের দিকে মূলত আবছা রোদ থাকবে এবং রাতের দিকেও আবছা আকাশ থাকার সম্ভবনা রয়েছে।
ভাঙ্গতে পারে ৫৮ বছরের রেকর্ড
বর্তমান সময়ে বাংলার আবহাওয়া প্রচন্ড দাবদাহ, প্রবল বৃষ্টিকে পার করে কনকনে ঠাণ্ডার দিকে এগোচ্ছে। আবহাওয়া দফতরের (Weather office) আশঙ্কা, চলতি বছরে এমন ঠাণ্ডা অনুভুত হতে চলেছে, যা বিগত ৫৮ বছরেও মানুষ অনুভব করেনি। হাড়কাপানো ঠাণ্ডার জন্য আগাম প্রস্তুতি নেওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়াবিদরা। তাঁর প্রভাব নভেম্বরের প্রথম থেকেই পড়তে শুরু করে দিয়েছে। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, দার্জিলিং, জলাপাইগুড়ি এইসকল জেলায় জাঁকিয়ে শীত পড়তে চলেছে।