weather update : নভেম্বরের শুরুতেই হিমাচল প্রদেশের লাহুল-স্পিটিতে তুষারপাত শুরু হয়েছে। কাইলং অঞ্চলে তুষারপাতের কারণে, বরফের চাদর জমি থেকে প্রায় 8 ইঞ্চি বেড়েছে। উঁচু পর্বতমালা ও হিল স্টেশনগুলি আরও সুন্দর দেখাতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা মাইনাস শূন্য দশমিক আট ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
আবহাওয়া দপ্তর সূত্রে জানা যাচ্ছে, সিমলা ও মানালিতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ ডিগ্রি এবং ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ল লাহৌল ও স্পিটি, চাম্বা, কুলু এবং কিন্নর জেলাগুলিতে তুষারপাত গত ২৪ ঘন্টায় হালকা তুষারপাত হয়েছে। ৫ নভেম্বর অবধি মধ্য ও নিম্ন পাহাড় অঞ্চলে আবহাওয়া শুকনো থাকবে।
ইতিমধ্যেই দিল্লির তাপমাত্রাও গত ২৬ বছরের রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। ২৯ অক্টোবর দিল্লি সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছিল যা ১৯৯৪ সালের পর থেকে অক্টোবরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এখনো পর্যন্ত ১৯৩৭ সালের ৩১ অক্টোবর দিল্লিতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
অন্যদিকে যদিও প্রতি বছর পুজোর পর থেকেই হালকা ঠাণ্ডা আমেজ পড়তে শুরু করে। তবে কালী পুজোর পর থেকে একেবারে জাঁকিয়ে বসে শীত। তবে এবার টানা ২ মাস টানা শীতের দাপট চলতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। তবে এবছর যেভাবে সাগরে একের পর এক নিম্নচাপের জেরে অতিরিক্ত বর্ষণের সম্মুখীন হয়েছিল বাংলার মানুষ, তাতে করে আবহাওয়াবিদদের আশঙ্কা শীতও পড়বে বেশ হাড়কাঁপানো।