উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার দেশদ্রোহী ও দেশদ্রোহী মূলক ভাষনের উপর কড়া নজর রাখছে। আসলে CAA এর বিরোধিতার আড়ালে অনেক কট্টরপন্থী তাদের এজেন্ডা চালাচ্ছে। আজাদী” ইত্যাদি শ্লোগান JNU তে শোনা যেত। আর এখন JNU ছাত্র সারজিল ইমাম ভারত থেকে আসামকে আলাদা করার পরিকল্পনার ঘোষণাও করে দিয়েছিল। দ্বিতীয় জিন্না হওয়ার আশা নিয়ে সারজিল ইমাম ভারতকে ভাঙতে চেয়েছিল। এর জন্য সে মুসলিম ভিড়কে উস্কানি দিয়েছিল চিকেন নেক নামে পরিচিত শিলিগুড়ি করিডোরে হাজির হতে। যাতে ওই সংকীর্ন এলাকাকে সড়কপথে ও রেল পথে ভেঙে দেওয়া যায়।
সারজিল ইমাম ভিড়কে উস্কানি দিয়ে বলেছিল আমরা ৫ লক্ষ লোক একত্র করতে পারলেই আসামকে একেবারের জন্য ভারত থেকে আলাদা করে দেব। সারজিল ইমামকে গ্রেফতার করে নেওয়া হয়েছে। সারজিল ইমামের পর এবার উস্কানিমূলক ভাষণ দেওয়ার কারণে কফিল খানকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রথমত জানিয়ে দি, ডঃ কফিল খানকে আগেও শিশু মৃত্যুর মামলায় গ্রেফতার করেছিল UP পুলিশ। শাহীন বাগের মতো মুম্বাইতেও CAA বিরোধী প্রদর্শন চলছিল। সেখানে কফিল খান উপস্থিত ছিল এবং উস্কানিমূলক ভাষণ দিয়েছিল।
কফিল খানকে যোগী পুলিশ কংগ্রেস শাসিত মহারাষ্ট্র থেকে গ্রেফতার করেছে। কফিল খান মহারাষ্ট্রের সরকারের কাছে অনুরোধ করে বলেছেন, আমাকে এদের থেকে রক্ষা করুন UP পুলিশকে আমি বিশ্বাস করি না। তবে মহারাষ্ট্রের পুলিশ পতিক্রিয়া দেওয়ার আগেই যোগী পুলিশ কফিল খানকে গ্রেফতার করে নিয়েছে।
জানিয়ে দি, CAA এর বিরোধিতার নামে দেশকে উত্তপ্ত করার চেষ্টা চলছে তা আগেই বোঝা গেছে। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেছেন, “দেশদ্রোহীদের অন্তিম দিন সামনে চলে এসেছে। যেভাবে একটা প্রদীপ নিভে যাওয়ার আগে দীপ দীপ করে উঠে, এখন সেটাই দেশদ্রোহীদের সাথে হচ্ছে।”