বাংলা হান্ট ডেস্কঃ নেপালের সীমান্তের পাশে উত্তর প্রদেশের (Uttar Pradesh) জেলা গুলোতে বড় পরিমাণে টেরর ফান্ডিং এর সূচনা পাওয়ার পর যোগী সরকার (Yogi Sarkar) তদন্তের নির্দেশ দেয়। প্রসঙ্গত, সীমান্তের পাশের জেলা গুলোর ২৫৭ টি মসজিদ আর মাদ্রাসার উপর টেরর ফান্ডিং এর সন্দেহ উঠেছে। এরপর ওই মসজিদ আর মাদ্রাসা গুলোতে গোয়েন্দা সংস্থা গুলো কড়া নজর লাগিয়ে আছে। টেরর ফান্ডিং এর রিপোর্ট পাওয়ার পর গোরখপুরের এডিজি তদন্তের নির্দেশে দিয়েছেন। এখন সন্দেহভাজন মসজিদ এবং মাদ্রাসার তালিকে বানিয়ে পুলিশ সেগুলোর উপর নজর রাখবে।
পুলিশকে প্রতিটি মসজিদ আর মাদ্রাসার তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সন্দেহভাজন কিছু দেখলেই তৎক্ষণাৎ এডিজিকে খবর দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আপানদের জানিয়ে দিই, উত্তর প্রদেশের কুশিনগর,মহারাজগঞ্জ, বহরাইচ, বলরামপুর আর শ্রাবস্তি জেলা নেপাল সীমান্তের পাশেই অবস্থিত। সেখানে আচমকাই প্রচুর পরিমাণে মসজিদ আর মাদ্রাসা গড়ে উঠেছে। এরপর পুলিশের মধ্যে এই বিষয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
উল্লেখ্য, ডিসেম্বর মাসে উত্তর প্রদেশের আলাদা আলাদা জেলায় সিএএ আর এনআরসি এর বিরুদ্ধে হিংসাত্মক প্রদর্শন হয়েছিল। আর ওই হিংসায় পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া এর নাম সামনে এসেছিল। এরপরই যোগী সরকার পপুরলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়াকে নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছিল।
হিংসার তদন্তে নেমে পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়ার যোগ সাজিস পাওয়া গেছিল। পুলিশ এবার এই সংগঠনের সাথে যুক্ত কট্টরপন্থীদের নামের লিস্ট তৈরি করছে। আর পুলিশের তদন্তে নেপাল সীমান্তে উত্তর প্রদেশের জেলা বহরাইচ এর নাম সামনে এসেছে। তদন্তে এও জানা গেছে যে, নিজেদের নেটওয়ার্কের প্রচার আর প্রসারের জন্য পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া ধার্মিক স্থল গুলোকে ব্যবহার করছে।
‘ভারত আজ পর্যন্ত অলিম্পিকে সোনা পায়নি …’ ভরা মঞ্চে বেফাঁস মমতা