কারণ সারা বিশ্বে প্রায় ১১ লক্ষ্ মানুষ কোরোনায় আক্রান্ত। দেশের কোনে থেকে এমন লোকদের মধ্যে পাওয়া যাচ্ছে যারা এই দলে যোগ দেয়। এ ছাড়া বিদেশ থেকেও লোকজন তাবলীগ জামাতে শামিল হন। এমন পরিস্থিতিতে দিল্লি পুলিশ প্রতিটি দল থেকে এই দলটিকে তদন্ত করছে।দিল্লী পুলিশ জানতে পেরেছে যে, মরকজে প্রায় ১৬০ মৌলবি ছিল যাঁদের মধ্যে করোনা ভাইরাসের লক্ষণ দেখা গেছিল।
সেখানে দুই হাজারের বেশি বিদেশী নাগরিক ছিল। এর সাথে সাথে সেখানে সেই ভারতীয় জামাতিরাঅ ছিল,স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জামাতের সাথে জড়িত ইন্দোনেশিয়ার ৮০০ মৌলানাকে ব্ল্যাকলিস্ট করতে চলেছে। এর মানে এই যে, এদের আর ভারতে আসার জন্য ভিসা দেওয়া হবেনা।
আর এবার পুলিশ তাদের কাছ থেকে আলমী মারকাজ এবং এর নিজামউদ্দিন সদর দফতরের অর্থের উত্স সম্পর্কে তথ্য চেয়েছে। পাশাপাশি পরিচয় পত্র, প্যান কার্ড এবং জামায়াত এই তিনটি বিবরণীর পাশাপাশি গত তিন বছরে কতগুলি ট্যাক্স প্রদান করেছে, তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে কত টাকা এসেছে তাও জিজ্ঞাসা করেছে।
মরকজে অংশ নেওয়া অনেক বিদেশীকে ভিসা দেওয়ার মামলায় গাইডলাইন পালন করা হয়নি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের সুত্র অনুযায়ী, ভিসা নিয়মে ধার্মিক প্রচার প্রসার, ধার্মিক ভাষণ দেওয়ার জন্য কোন অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া নিষিদ্ধ। আর এইজন্য সরকার বিদেশী ধর্মপ্রচারকদের আজীবনের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে পারে।১১ থেকে ১৩ মার্চ অনুষ্ঠিত ‘যৌথ’ অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া বিদেশি ও ভারতীয় হোর্ডারদের একটি তালিকাও মারকাজের প্রধান মাওলানা সাদ ও অন্য ছয় সদস্যের কাছ থেকে চাওয়া হয়েছে।