Ekchokho.com 🇮🇳

আগস্ট নয়, এগিয়ে এল দিনক্ষণ! সুপ্রিম কোর্টে বকেয়া DA মামলার পরবর্তী শুনানি কবে? জানুন

Published on:

Published on:

dearnress allownce 87

বাংলা হান্ট ডেস্কঃ সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) বকেয়া ডিএ-র (Dearness Allowance) ২৫% মিটিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়ায় বহুদিন পর নয়া মোড় নিয়েছিল বকেয়া ডিএ মামলা। তবে সুপ্রিম নির্দেশ ‘অমান্য’ করেছে রাজ্য সরকার। এই কারণে সম্প্রতি মমতা সরকারের বিরুদ্ধে অবমাননার মামলা (Contempt of court) ঠুকেছে ‘কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ ওয়েস্ট বেঙ্গল’।

শুনানি হতে পারে জুলাইতেই | Dearness Allowance

অভিযোগ, সুপ্রিম সময়সীমা শেষ হলেও পঞ্চম পে কমিশনের বকেয়া ডিএ-র (Dearness Allowance) ২৫ শতাংশ দেয়নি রাজ্য সরকার। যা আদালত অবমাননার সামিল। এদিকে উল্টে আরও ৬ মাস সময় চেয়ে ফের শীর্ষ আবেদন করেছে রাজ্য সরকার। যা নিয়ে ক্ষোভ আরও বেড়েছে সরকারি কর্মীদের মধ্যে। এই মুহূর্তে বকেয়া মহার্ঘ ভাতা মামলার পরবর্তী শুনানির দিকে তাকিয়ে রয়েছেন সকল সরকারি কর্মচারীরা।

সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলার পরবর্তী শুনানি ৪ অগস্ট বলে জানা গিয়েছিল। তবে সরকারি কর্মচারী সংগঠনগুলির তরফে বলা হচ্ছে, গ্রীষ্মকালীন ছুটির পরেই আদালত অবমাননা সংক্রান্ত মামলার শুনানি হবে। সূত্রের খবর, ১৪ই জুলাই সুপ্রিম কোর্ট খোলার সাথে সাথেই মামলাটি উল্লেখ করে কনটেম্পট পিটিশনের শুনানি শুরু করার চেষ্টা করবেন আইনজীবীরা।

ধারণা করা হচ্ছে, জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে ৪ঠা আগস্টের মধ্যে এই শুনানি সুপ্রিম কোর্টে উঠতে পারে। উল্লেখ্য, ৪ঠা আগস্ট বকেয়া ডিএ মামলার পরবর্তী শুনানি হবে। তবে আদালত অবমাননা মামলার শুনানি তারও আগে হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, রাজ্য সরকার ডিএ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায় পুনর্বিবেচনার আবেদন জানিয়েছে। সেই আবেদনেই ডিএ সংক্রান্ত বিষয়ে সুপ্রিম নির্দেশ কার্যকর করতে আরও ছয় মাস সময় দরকার বলেও জানানো হয়েছে। রাজ্যের যুক্তি, বকেয়া ডিএ মেটাতে যে পরিমাণ অর্থ প্রয়োজন, চলতি অর্থবর্ষে সেই বাজেট বরাদ্দ নেই।

আরও পড়ুন: ‘চেন খুলে যৌনাঙ্গ দেখাতে বলত’, কসবার পর এবার হাওড়া কলেজের টিএমসিপি ছাত্রনেতার বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

আদালতে রাজ্যের তরফে আবেদন করা হয়, যেহেতু নির্দেশ পুনর্বিবেচনার জন্য আবেদন করা হচ্ছে, সেই কারণে প্রদেয় অর্থ আদালতের কাছে জমা রাখা হোক। কারণ একবার কর্মচারীদের এই অর্থ দিয়ে দেওয়া হলে পরবর্তী সময়ে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ রাজ্যের পক্ষে গেলেও টাকা উদ্ধার করা সম্ভব হবে না। রাজ্যের এই পদক্ষেপের পরই রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করা হয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে। এবার