পুজো হোক কিংবা বিয়ে, এই আধ্যাত্মিক গুরুর মত ছাড়া এক পা’ও এগোন না মুকেশ! জানেন, কে তিনি ?

বাংলাহান্ট ডেস্ক : ভারতের অন্যতম ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani) সারা পৃথিবীতে পরিচিত। শুধু মুকেশ নন, আম্বানি পরিবারের প্রত্যেক সদস্যই সবসময় থাকেন লাইম লাইটে। বিয়ে হোক কিংবা গণেশ পুজো, আম্বানি পরিবারের অনুষ্ঠান মানেই জমকালো এক উৎসব। তবে আম্বানি পরিবারের প্রত্যেকটি অনুষ্ঠানই দেখা যায় এক ব্যক্তিকে।

মুকেশ আম্বানির (Mukesh Ambani) আধ্যাত্মিক গুরু

শোনা যায় মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani) এই ব্যক্তির পরামর্শ না নিয়ে এক পাও হাঁটেন না। নতুন কোনও ব্যবসায় বিনিয়োগ হোক কিংবা বাড়ির অনুষ্ঠান, আম্বানি পরিবারের প্রত্যেক সদস্যই শরণাপন্ন হন এই আধ্যাত্মিক গুরুর। আমরা যার সম্বন্ধে এই কথাগুলি বলছি তিনি হলেন রমেশ ভাই ওঝা (Ramesh Bhai Oza)।

আরোও পড়ুন : রাইয়ের অসুস্থতাকে হাতিয়ার বানিয়ে আরও ভয়ঙ্কর নীলু! ‘মিঠিঝোড়া’র আগামী পর্বে বিরাট  চমক

রমেশ ভাই ওঝাকে আম্বানি পরিবারের প্রত্যেক সদস্য দেখেন অত্যন্ত সম্মানের চোখে। গুজরাটের (Gujrat) পোরবন্দরে রয়েছে রমেশ ভাই ওঝার আশ্রম। মাঝেমধ্যেই আম্বানি পরিবারের সদস্যরা রমেশ ভাই ওঝার পোরবন্দরের ‘সন্ধিপানি বিদ্যানিকেতন আশ্রমে’ যান আশীর্বাদ ও পরামর্শ নিতে। শুধু আম্বানি পরিবারের সদস্যরাই নয়, ভারতের বহু বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব পরামর্শ নিয়ে থাকেন রমেশ ভাই ওঝার।

আরোও পড়ুন : দুর্দান্ত খবর! কপাল খুলবে ভারতের! চমকে দেবে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার, বড় আপডেট বিশ্ব ব্যাংকের

গুজরাটের বহু স্বনামধন্য ব্যক্তিত্বকে দেখা যায় পোরবন্দরের ‘সন্ধিপানি বিদ্যানিকেতন আশ্রমে’ যেতে।ধীরুভাই আম্বানি নিজের গুরু হিসাবে প্রথম শরণাপন্ন হয়েছিলেন রমেশ ভাই ওঝার। তারপর থেকে বজায় রয়েছে সেই ধারাবাহিকতা। পারিবারিক হোক কিংবা ব্যবসায়ীক, আম্বানি পরিবারকে সর্বদা পরামর্শ দিয়ে আসেন রমেশ ভাই ওঝা। 

Mukesh Ambani

মুকেশ আম্বানি (Mukesh Ambani) নতুন ব্যবসায় বিনিয়োগ করার আগে সর্বদা পরামর্শ নেন রমেশ ভাই ওঝার। এমনকি আম্বানি পরিবারের যে কোনও অনুষ্ঠানে দেখা মেলে রমেশ ভাইয়ের। জানা যায়, ধীরুভাই আম্বানির স্ত্রী কোকিলাবেন প্রায়ই যান রমেশ ভাই ওঝার আশ্রমে। তিনি নাকি এই আধ্যাত্মিক গুরুর ভিডিও দেখতেও খুব পছন্দ করেন।

Soumita

আমি সৌমিতা। বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। রাজনীতি থেকে শুরু করে ভ্রমণ, ভাইরাল তথ্য থেকে শুরু করে বিনোদন, পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

সম্পর্কিত খবর