মিলে গেল ভারত আর গ্রীস! গঙ্গাবক্ষে অন্যরকম আয়োজন ‘বাংলাহান্টে’র, আলেকজান্দ্রার সুরে মুগ্ধ সকলেই

বাংলাহান্ট ডেস্ক: মহালয়া। বাঙালির কাছে এক আবেগের নাম, শ্রদ্ধার উচ্চারণ। শুধু তাই নয়, মহালয়া আসা মানেই দুর্গাপুজোর কাউন্টডাউন শুরু। আর এই মহালয়ার দিনেই বাংলার সবচেয়ে বড় ডিজিটাল মিডিয়া ‘বাংলাহান্ট’ আয়োজন করেছিল গঙ্গাবঙ্গে এক দুর্দান্ত অনুষ্ঠানের। শিল্পী থেকে শুরু করে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের উপস্থিতি ছিল রীতিমতো নজরকাড়া।

শুধু তাই নয়, সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার থেকে শুরু করে স্ব স্ব ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত বহু ব্যক্তিত্বই হাজির ছিলেন সেদিনের অনুষ্ঠানে। বলা বাহুল্য, সেদিনের আয়োজনে আক্ষরিক অর্থেই দুর্গাপুজোর প্রাক মুহূর্ত যেন হয়ে উঠেছিল, ‘এবার পুজো সবার পুজো’। এর নেপথ্যে অবশ্য একটি কারণ আছে। আর তা হল, বাঙালির মহালয়ায় বিদেশি-বিদেশীনিদের তাৎপর্যপূর্ণ উপস্থিতি।

আরোও পড়ুন  : এবার RBI-র তোপের মুখে ICICI, কোটাক! দুই ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধে নেওয়া হল কড়া ব্যবস্থা, আপনার অ্যাকাউন্ট আছে ?

এই প্রসঙ্গে অবশ্য বলাই যায়, ধর্ম যার যার, দুর্গাপুজো সবার। আর সেই কথাই যেন আরোও একবার মনে করিয়ে দিলেন বিভিন্ন দেশ থেকে আগত মানুষরা। জাতি, ধর্ম, বর্ণের উর্ধ্বে উঠে বাংলাহান্টের এই অভিনব আয়োজনে মিশে গেল ভারত আর বিদেশের সুর, তাল, লয়, ছন্দ। কেউ গাইলেন গান কেউবা হয়ে পড়লেন নস্টালজিক।

img 20231017 223018

তেমনই গ্রীসের সংস্কৃতির সঙ্গে যুক্ত অ্যালেকজান্দ্রা গ্রাভাস যেন একান্ত হলেন বাংলাহান্টের সংবাদকর্মীদের সঙ্গে, ভাব বিনিময় করলেন আমন্ত্রিত অন্যান্য অতিথিদের সকলের সঙ্গেই। প্রাণের আনন্দে গাইলেন গান। গলা মেলালেন ভারতীয় সুরের সঙ্গেও। সাদা পোশাক, গলায় ওয়েস্টার্ন মিউজিক, সব মিলিয়ে পুরো অনুষ্ঠান জুড়েই যেন নজর কাড়লেন অ্যালেকজান্দ্রা। এভাবেই মাতৃপক্ষের আবাহনে তার সুরে মিলে গেল পৃথিবীর দুই প্রান্তের দুই দেশ, তাদের উৎসব।

 


Soumita

আমি সৌমিতা। বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। রাজনীতি থেকে শুরু করে ভ্রমণ, ভাইরাল তথ্য থেকে শুরু করে বিনোদন, পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

সম্পর্কিত খবর