অভিজিৎ এর নোবেলপ্রাপ্তি, দুঃখ প্রকাশ অমর্ত্য সেনের, এর পিছনে রয়েছে কী কারন!

 

অমিত সরকার:  বাঙালি বংশোদ্ভূত রিকার নাগরিক অভিজিৎ ব্যানার্জির নোবেল প্রাপ্তি বাংলার মুখ কে আরও উজ্জ্বল করেছে। বিন্দুতে যেন বাংলা কে সিন্ধু দর্শন করিয়েছেন

সোমবার এপ্রসঙ্গে রয়্যাল নোবেল কমিটির তরফে বলা হয়, গত দু’দশক ধরে দারিদ্র দূরীকরণের জন্য নিরলস গবেষণা করছেন ওই তিনজন। তাদের প্রচেষ্টা দেশের এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। তাদের নতুন পরীক্ষা-ভিত্তিক পদ্ধতির জন্য অনেক পরিবর্তন এসেছে উন্নয়নের অর্থনীতিতে। এর মাধ্যমে গবেষণার নতুন নতুন দিক খুলে গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত সারা বিশ্বের ৭০ কোটি মানুষ অতি দারিদ্রসীমার নিচে বসবাস করছেন। প্রতিবছর ৫০ লক্ষের বেশি শিশু তাদের পাঁচ বছরের জন্মদিনের আগেই প্রাণ হারাচ্ছে। যা গভীর চিন্তার বিষয়। এই অবস্থায় তিনজন অর্থনীতিবিদের গবেষণা তাদের জীবনের মানোন্নয়নে সহায়ক হবে। এই কারণে তাঁদের নাম নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছে।

2a24316697567a36aa2426aa13cb10fa 5da56e182e0e1
দুর্ভিক্ষ, মানব উন্নয়ন তত্ত্ব, জনকল্যাণ অর্থনীতি ও গণদারিদ্র্যের অন্তর্নিহিত কার্যকারণ বিষয়ে গবেষণা এবং উদারনৈতিক রাজনীতিতে অবদান রাখার জন্য ১৯৯৮ সালে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন অমর্ত্য সেন। বাঙালির ইতিহাসে এখনো অমলিন হয়ে আছে।

অভিজিৎ এর নোবেল জয়ের পর উল্লাস প্রকাশ করেছেন এই অর্থনীতিবিদ; পাশাপাশি দুঃখ প্রকাশ করেছেন তিনি। হঠাৎ কেন তার এই দুঃখ প্রকাশ। তার এই দুঃখবোধের পেছনে রয়েছে অভিজিতের বাবার ছেলের এই সম্মানজনক পুরস্কারপ্রাপ্তি দেখে যেতে না পারা।

সম্পর্কিত খবর