বাংলা হান্ট ডেস্ক : ভারতের রাজনীতির ইতিহাসে কাশ্মীর যেমন ভূ-স্বর্গে অবস্থান করছে। তেমনি অবস্থান করছে কন্যাকুমারীর মত জায়গা। ভারতের রাজনীতিতে গুজরাত যেমন একটা অঙ্গ তেমনি পশ্চিমবঙ্গ তার একটা বিশেষ অঙ্গ। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে যেখানে কাশ্মীর উত্তপ্ত যেখানে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলনে বিভিন্ন সময় সাড়া দিচ্ছে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সেখান থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে ভারত। হ্যাঁ আপনারা ঠিকই ধরেছেন দীর্ঘ কয়েক শতকের পেন্ডুলামের মত দুলতে থাকা এর রায় কে সামনে এনেছে বর্তমান ভারত। অযোধ্যা মামলার রায় ঘোষণার আগে থেকে পূর্ণাঙ্গ ভাবে যোগী সরকার এবং কেন্দ্র সরকার নিরাপত্তাবেষ্টনী করেছিল। তারপরে মোদি দেশবাসীর কাছে আবেদন রেখেছিল।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এদিন দেশবাসীর উদ্দেশ্যে টুইটে বলেন, “অযোধ্যা নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট যে সিদ্ধান্তই দিক না কেন, তাতে কারও জয় পরাজয় হবে না। সমস্ত দেশবাসীর কাছে আমার আবেদন, আমাদের সবার লক্ষ্য হওয়া উচিত, ভারতের শান্তি, ঐক্য এবং সদ্ভাবনার মহান পরম্পরাকে যেন এই সিদ্ধান্ত আরো জোরদার করে।” কিন্তু অবাক করার মতো ঘটনা মোদির এই আবেদনে সাড়া দিয়ে গোটা ভারতবাসীর যেন একতার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে গেছেন। ওটা ভারত যেন বলছে যে “আমরা সবাই রাজা আমাদেরই রাজার রাজত্বে নইলে মোদের রাজার সনে মিলব কী স্বত্বে”