বাংলাহান্ট ডেস্ক : সারা পৃথিবীতে এখন করোনা সংক্রমণের সংখ্যা প্রায় ৩৪ লাখ ৮০ হাজার ছাড়িয়েছে, আর করোনাতে মৃত্যুর কারণ রোজ বেড়েই চলছে। আর এর মধ্যেই চমকে যাওয়ার মতন একটা ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে করোনার পজিটিভ হওয়ার পরে, উদ্ধার হওয়া রোগীদের রক্ত কেনা বেচা চলছে অবাধে । কোরোনার এখনো কোনো ওষুধ আবিষ্কার হয়নি। কিন্তু করোনা আতঙ্কে মানুষের চিন্তা দিনে দিনে বাড়ছে। তাই ধনী ব্যক্তিরা এটি কিনেছেন যাতে তারা করোনার প্রতিরোধ করতে পারে।অস্ট্রেলিয়ান ক্রিমিনোলজি ইনস্টিটিউট এই রক্তের অবৈধ বিক্রয় করার তথ্য প্রকাশ করেছে।
তৈরি করে। এটি এটির সাহায্যে তার পুনরাবৃত্ত আক্রমণের ঝুঁকি দূর হয় বা প্রায় শূন্য হয়। করোনার ক্ষেত্রেও বিজ্ঞানীরা ভাবছেন যে একবার করোনায় সংক্রামিত হয়ে উঠলে ওই রোগী আবার অসুস্থ হবে না।
তাই এর জন্যই অনেকেই করোনা আক্রান্ত রোগীর রক্ত নিজের শরীরের ব্যবহার করছেন। প্রসঙ্গত নিজের শরীরের অ্যান্টিবডি তৈরি করার জন্যই এই কাজ করা হচ্ছে। অ্যান্টিবডি এক ধরণের প্রোটিন।এই ভাইরাস শেষ করার জন্যই এই নির্দিষ্ট ভাইরাসের ব্যবহার করা হচ্ছে। এই রোগ থেকে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিরা কোনওভাবে এই জাতীয় লোকদের রক্ত পাওয়ার চেষ্টা করছে যাতে তারাও অসুস্থ না হয়ে নিরাপদ থাকতে পারে।
আর এর সাথে যুক্ত আছে সাইবার অপরাধীরা।তারা অর্থ উপার্জন করার জন্য অবৈধভাবে রক্ত কিনে এবং জনগণের কাছে বেশি দামে ইন্টারনেটে বিক্রি করছে। আর মানুষ নিজেকে বাঁচানোর জন্যই টা কিনছে। আবার এটি নেট “প্যাসিভ ভ্যাকসিন” এর মতো দেখানো হচ্ছে। আর এই রক্তের অবাধে বিক্রি চলছে ডার্ক নেটে। এখানে কয়েকটি ব্রাউজার ব্যবহার করা যেতে পারে এবং তার মাধ্যমে কেনা যেতে পারে। ১০ লক্ষ টাকায় ২৫ মিলি থেকে এক লিটার পর্যন্ত রক্ত পাওয়া যাচ্ছে।