টালা ব্রিজে বন্ধ বাস চলাচল! ভোগান্তিতে নিত্যযাত্রীরা

বাংলা হান্ট ডেস্ক: রবিবার থেকেই বাস চলাচল বন্ধ করা হয়েছে টালা ব্রিজে। সপ্তাহের শুরু, সোমবার থেকেই বিশাল ভোগান্তি ও অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছেন নিত্যযাত্রীরা। তাদের বেশিরভাগ জনের সাথে কথা বলে জানা গেছে, একদিকে যেমন দুম করে টালা ব্রিজে বাস চলাচল বন্ধ করে দেয়া হয়েছে, কিন্তু অন্যদিকে এই অচলাবস্থা নিয়ন্ত্রণ করার বিভিন্ন তথ্যের কোনটাই তাদের কাছে পরিষ্কার কাছে পরিষ্কার নয়‌। কোন বাস কোন দিকে যাবে তাও জানতে পারছেন বলেই অভিযোগ যাত্রীদের।

images 3 2

যে রাস্তা আগে ৩০ মিনিটে পেরোনো যেত সেই রাস্তা বর্তমানে পার করতে সময় লাগছে প্রায় দেড় ঘণ্টা। শুধু তাই নয় উল্টে টাকাও খরচ হচ্ছে আগের থেকে অনেক বেশি। সব মিলিয়ে সপ্তাহ শুরুতেই দুর্ভোগে পড়েছেন প্রত্যেকেই। বর্তমানে নিত্যযাত্রীরা দাবি জানিয়েছেন যে, ‘ব্রিজ বন্ধ থাকা কালীন সাটল বা অটো রুট চালু হোক’, তাতে এই পরিস্থিতির অন্তত খানিকটা শুরু খানিকটা শুরু হবে।

প্রসঙ্গত, দক্ষিণেশ্বরের বাসিন্দা তথা কলেজছাত্র সায়ন কাঞ্জিলালের কথায় প্রতিদিন শ্যামবাজারের মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র কলেজে পড়ি, “প্রতিদিন টালা ব্রিজ হয়েই কলেজে যতে হয়, এখন ব্রিজ বন্ধ হওয়ায় যে সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে, তা আর বলার মত নয়। কলেজে ক্লাস থাকে নির্দিষ্ট সময়ে, প্রতিদিনই কোন না কোন ক্লাস মিস হয়ে যাচ্ছে, কারণ যাওয়ার সময় এর কোন ঠিক নেই, কোনোদিন লাগছে এক ঘন্টা, কোনোদিন লাগছে দু’ঘণ্টা, কোনোদিন আবার আড়াই ঘন্টা, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই পরিস্থিতির সুরাহা না হলে, আরো সমস্যার মুখে পড়তে হবে আমারই মতন বহু স্কুল কলেজ পড়ুয়াদের”।

উল্লেখ্য, চিড়িয়ামোড় থেকে ঘুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে বাস। একদিকে দমদম রোড হয়ে, নাগের বাজার, বেলগাছিয়া  হয়ে ফাইভ পয়েন্টে উঠছে বাস। অন্য়দিক শ্যামবাজার থেকে রাজবল্লভ পাড়া দিয়ে লকগেট হয়ে কাশিপুর দিয়ে ডানলপ যাচ্ছে বাস।

Admin

Krishna Chandra Garain, BIET alum, blends mechanical ingenuity with literary finesse. An adept in technical and business content, his words breathe life into concepts. With a background in mechanical engineering, he navigates complexities effortlessly, crafting narratives that enlighten and inspire. A virtuoso of words, Krishna transforms ideas into captivating realities.

সম্পর্কিত খবর