বাংলাহান্ট-মোদি সরকার দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় আসার পর সাংসদের যে বিলটি পাশ করিয়েছে তার মধ্যে অন্যতম উল্লেখযোগ্য বিল হল কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা তুলে দেওয়া।এই নিয়ে গোটা দেশজুড়ে বিতর্ক হলেও এই বিল মানুষের স্বার্থে করা হয়েছে বলে আগেই জানিয়েছে বিজেপি, তাদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে কাশ্মীর এবং জম্বু মানুষের সাথে বঞ্চনা করছে আগের কেন্দ্র সরকার অর্থাৎ কংগ্রেসের দিকে তারা আঙ্গুল তুলেছে বিজেপি কিন্তু সাম্প্রতিক কাশ্মীরে পরিস্থিতি শান্ত এখন আর কেউ কোন অশান্তি খবর পাওয়া যায় না।
ইতিমধ্যে জনজীবন স্বাভাবিক হয়েছে, এছাড়া ইন্টারনেট পরিষেবা ধীরে ধীরে স্বাভাবিক করা হচ্ছে। ২ দুই নেতাকে গৃহবন্দি করে রাখাহয়ে ছিল বলে দাবী করেছিল বিজেপির বিরোধী দল গুলো
সেই ধারাকে সমর্থন জানিয়ে সেনাপ্রধান মনোজ মুকুন্দ নরবনে বলেছেন জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা সিদ্ধান্ত যে নিয়েছে কেন্দ্র সরকার তা ঐতিহাসিক, এতে পশ্চিমের প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে যে ছায়া যুদ্ধ ছিল তাও ভেঙে গেছে এবং উপত্যকার সাথে ভারতের সম্পর্ক আরো ভালো হয়েছে,
তিনি দাবি করেছেন বুধবার দিল্লিতে সেনাপ্রধান ৭২তম সেনা দিবস ৩৭০ ধারার প্রসঙ্গ তোলেন এবং এতে কাশ্মীরের সাথে সাথে ভারতবর্ষের পর্যটন শিল্পের আরো উন্নতি হবে বলে দাবি করেছেন বিজেপি সরকার।
সৈন্যদের নিত্যদিন প্রাণহানির সম্ভাবনা থাকত তাও আগের থেকে অনেক কমেছে বলে মনে করা হচ্ছে। কাশ্মীরে পাকিস্তানের কিছু জঙ্গি সংগঠন তারা বিভিন্ন অবৈদ্ধ কার্যকলাপ চালাতে তাও বন্ধ হচ্ছে বলে ইতিমধ্যে দাবি করেছেন ভারত সরকার। এই বিষয়ে পাকিস্তান কিছুটা ক্ষুব্ধ হলেও আখেরে ভারতে লাভ হয়েছে, কারণ কাশ্মীর ভারতের মধ্যে থাকা সত্ত্বেও তারা বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের সাথে অবৈধ কার্যকলাপ বন্ধ । সেনাপ্রধানের এই বক্তব্যকে সমর্থন করেছে সমাজের বিশিষ্ট মানুষেরা।