বাংলা হান্ট ডেস্ক: ক্রমাগত বেড়ে চলেছে সোনার দাম। যার ফলে মধ্যবিত্তের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। সোনার দাম বর্তমানে বাড়তে বাড়তে ১.২ লক্ষ টাকা পেরিয়ে গিয়েছে। এর ফলে বিশ্ব রাজনীতি অস্থির হওয়ার কারণে আগামী দিনে ‘হলুদ ধাতু’ আরও দামি হবে বলে মনে করছেন আর্থিক বিশ্লেষকদের একাংশ (Gold Investment)।
হলুদ ধাতু নয়, ডিজিটাল সোনাতেই বেশি লাভ (Gold Investment)
তবে প্রায় প্রতি দিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সোনায় লগ্নি। তবে বর্তমানে শুধুমাত্র অলঙ্কার কেনার পুরনো প্রথাগত বিনিয়োগের রাস্তা থেকে কিছুটা সরে আসছে আমজনতা। ডিজিটাল সোনার দিকে ঝুঁকতে দেখা যাচ্ছে তাঁদের। এখন প্রশ্ন হল, কী এই ডিজিটাল সোনা?
তবে প্রথাগত স্বর্ণালঙ্কার বা ‘হলুদ ধাতু’র বারের সঙ্গে এর পার্থক্য রয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে এটি প্রকৃতপক্ষে অনলাইনে বিক্রি হওয়া ডিজিটাল রূপে থাকা সোনা (Gold)। যার মূল্য সুরক্ষিত ভল্টে সংরক্ষিত এক পরিমান ভৌত সোনার সমান। এছাড়াও ডিজিটাল সোনায় লগ্নির একাধিক সুবিধা রয়েছে।
আরও পড়ুন: হালকা-হালকা শীতে মন ও স্বাদকে উষ্ণ করবে টেস্টি ফুলকপি চিজ সুপ, রেসিপি রইল
যেমন প্রথমত, এতে বিনিয়োগের ঝুটঝামেলা অনেকটাই কম। মাত্র এক টাকা দিয়েও ডিজিটাল সোনা কিনতে পারেন গ্রাহক। আর দ্বিতীয়ত অলঙ্কারের ক্ষেত্রে একটি সুনির্দিষ্ট পরিমাণ সোনা কিনতেই হয়।
ডিজিটাল সোনার আর একটি ভাল দিক হল, সব সময় তার মূল্য দেখতে পান গ্রাহক। এই মুহূর্তে হলুদ ধাতু কী দামে খোলা বাজারে বিক্রি হচ্ছে, তা জানার সুবিধা রয়েছে তাঁর। তবে এই বিনিয়োগ আয়করের আওতার বাইরে নয়। ডিজিটাল সোনা বিক্রি থেকে প্রাপ্ত অর্থ অর্থাৎ মূলধনী আয়ের থেকে দিতে হবে কর (Gold Investment)।