Ekchokho.com 🇮🇳

এটাও সম্ভব! হাসপাতালে রক্ত পৌঁছে দেবে ড্রোন, নতুন প্রযুক্তি আনছে আইসিএমআর

Updated on:

Updated on:

ICMR is bringing new technology Drones will deliver blood to hospitals

বাংলা হান্ট ডেস্ক: রক্তের অভাবে হাসপাতালের ধুঁকছে বহু রোগী। রক্ত নেই হাসপাতালে। কোথায় মিলবে রক্ত তাও বলতে পারছেন না তারা। দিশেহারা অবস্থা পরিবারে। এরকম পরিস্থিতিতে বহু পরিবারকে পড়তে হয়। এমনকি যদিও কোন ব্লাডব্যাঙ্ক থেকে রক্ত পাওয়া যায় সেটি হাসপাতালে নিয়ে আসার পরিকাঠামোর অভাব রয়েছে অনেক জায়গায়। তবে সেই সমস্যা এবার সমাধান করলো আইসিএমআর (ICMR)।

প্রত্যন্ত এলাকায় কম সময়ে মুমূর্ষ রোগীর রক্ত পৌঁছে প্রাণ বাঁচাবে ড্রোন, নতুন প্রযুক্তি আনছে আইসিএমআর (ICMR)

ব্লাডব্যাঙ্ক থেকে রক্ত সঠিক সময়ে পৌঁছতে না পারায় প্রাণ হারায় বহু মানুষ। বিশেষ করে প্রত্যন্ত এলাকাগুলিতে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। এই সমস্যার সমাধান করতে আইসিএমআর (ICMR) পক্ষ থেকে নেওয়া হলো বিশেষ পদক্ষেপ।সূত্রের খবর, আইসিএমআর এক নতুন প্রযুক্তির ড্রোন আনছে বাজারে। এই ড্রোন কম সময়ের মধ্যে মূমূর্ষ রোগীর কাছে রক্ত নিয়ে হাজির হবে। এমনকি এই নতুন ড্রোনটি কম সময়ের মধ্যে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে রক্ত পৌঁছে দেবে গন্তব্যে।এই মেডিক্যাল ড্রোনটির পরীক্ষা চলছে বর্তমানে ।

এমন অনেক সময় দেখা যায়, রক্তের ব্যাগ পাওয়া গেলেও সঠিক সময়ে রক্ত দিতে না পারলে রোগীর শরীরে নানা রকমের সংক্রমণ হয়। এই সমস্যার সমাধান বার করলো আইসিএমআর। এই বিষয়ে আইসিএমআর মনে করছে আকাশপথে রক্ত পৌঁছে দেওয়া অনেক সুবিধাজনক।তারা জানান, এই মেডিকেল ড্রোনটি রক্ত উৎপাদন যেমন প্লেটরেট, কনসেন্ট্রেটেড আরডিপি এমনকি প্লাজমা বয়ে নিয়ে যেতে পারবে।

ICMR is bringing new technology Drones will deliver blood to hospitals

আরও পড়ুন: আশঙ্কাই বাস্তব হল,ব্যয় ইলেকট্রিক বাসে, সি এনজি বাসের ওপর নজর সরকারের

এছাড়া তারা জানান, রাস্তায় যানজট ও অন্যান্য কারণের জন্য অনেক সময় রক্ত সঠিক সময়ে পৌঁছতে পারে না।কিন্তু এই ড্রোনের সাহায্যে সেই সমস্যার সমাধান হবে।এমনকি এই ড্রোনের সাহায্যে পরিবহনের সময় অনেকটা কম লাগবে বলে জানান আইসিএমআর।যার ফলে মূমূর্ষ রোগীকে রক্তের জন্য বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে না।তবে এই প্রযুক্তি শুরু হলে, প্রথমদিকে খরচ বেশি হতে পারে বলে মনে করছে তারা।রক্ত ও তার উপাদান পৌঁছে দেওয়ার জন্য ড্রোনটি দীর্ঘ মেয়াদে ব্যবহার হলে, খরচ অনেক কমে যাবে বলে দাবি আইসিএমআরের।