বাংলা হান্ট ডেস্ক-সম্প্রতি ঢাকার রাজপথে বেশ কিছুটা মানুষের জমায়েতে স্তব্ধ হয়ে যায় ঢাকার রাজপথ হঠাৎ কেন কার ভারতের কাশ্মীর ইস্যুকে সামনে রেখে আন্দোলনে নামছে বাংলাদেশের
কিছু মৌলবাদী সংগঠন, তাদের দাবি ভারতের মুসলিমরা নিরাপদ নয় এবং তাদেরকে হত্যা করছে মোদি সরকার কিন্তু সাম্প্রতিক ভারতবর্ষের কাশ্মীর৩৭০ ধারা তুলে দেওয়ার পর, নতুন ভাবে তৈরি হচ্ছে কাশ্মীর এবং সেখানে নতুন ভাবে বসতি গড়ে তুলছে ওখানকার স্থানীয়রা। তৈরি হচ্ছে ইকো ট্যুরিজম পার্ক এর ফলে কাশ্মীর আবার নতুন ভাবে বিশ্বের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠছে।
সেই পরিপ্রেক্ষিতে ভারত যখন আরো এক ধাপ এগিয়ে সাম্প্রতিক পরের মাসে বিশ্ব বাণিজ্য সম্মেলন করতে চলেছে এবং একাধিক বড় শিল্পপতি তারা বিনিয়োগে আগ্রহ দেখিয়েছে
সেই সময় বাংলাদেশের কিছু মৌলবাদী সংগঠন যা হাসিনা সরকার ও ভারত সরকারকে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করছে। হাসিনা সরকার নাকি কোন ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে না কিন্তু বাংলাদেশ সরকার জানিয়ে দিয়েছে কাশ্মীর ইস্যু ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়, এই বিষয়ে নাক গলাতে পারবেন না বাংলাদেশ।
কাশ্মীর যখন শান্ত হচ্ছে সেই সময় ভারতবর্ষে পার্শ্ববর্তী দুটোর দেশ পাকিস্তান ও বাংলাদেশ তারা তীব্র ভাষায় আক্রমণ করে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক পাকিস্তানের পার্লামেন্টে কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে একাধিক আলোচনা হয় কিন্তু কাশ্মীর ভারত জানিয়ে
দিয়েছে। কাশ্মীর ইস্যু সম্পূর্ণ ভারতের নিজস্ব বিষয় এখানে আঘাত না করে মানুষের জনজীবন স্বাভাবিক রেখে মানুষের উন্নয়ন করাই সরকারের লক্ষ্য ভারত সরকারের লক্ষ্যকে সারা বিশ্বের কাছে কালিমালিপ্ত করতে উঠে পড়ে লেগেছে
পাকিস্তান কিন্তু আমেরিকা, রাশিয়া, নেপাল, ভুটান বা একাধিক মুসলিম দেশ তারা ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে বারবার পাকিস্তান কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে পড়ছে পরেও তারা ভারতেকে হাতিয়ার করছে।
সাম্প্রতিক ভারতের সাথে পাকিস্তানের সব রকম যোগাযোগ প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের উপর বেশ কিছুটা নির্ভরশীল বাংলাদেশ তাহলে কেন বাংলাদেশ কিছু মৌলবাদী সংগঠন ভারতের বিরুদ্ধে কথা বলছে কিন্তু এই আন্দোলনের গুরুত্ব দিতে নারাজ বর্তমান সরকার।