পাকিস্তান এমন একটা দেশ যা জিহাদের নামে তৈরি হয়েছে। তাই পাকিস্তান যুদ্ধে বার বার মার খাওয়ার পরেও ভারতে জিহাদ করার ষড়যন্ত্র করে। বার বার যুদ্ধ বিরতি ঘোষণা হলেও সীমা থেকে হঠাৎ গুলি বর্ষন করা হয়। জম্মু কাশ্মীরে LOC এর কাছে ১৫০ বাঙ্কার তৈরির কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। এখানে প্রায় ৩৫০ বাঙ্কার তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর আদেশের পর ব্যাংকার নির্মাণের কাজ হচ্ছে। জম্মু কাশ্মীরের LOC সহিত বর্ডারে বাঙ্কার নির্মাণ হচ্ছে। এই বাঙ্কারগুলি সীমাবর্তী এলাকায় থাকা মানুষের প্রাণ বাঁচানোর উদেশ্য করে নির্মাণ করা হচ্ছে। পাকিস্তানের তরফ থেকে প্রায় দিন হামলা হয় যাতে সীমান্তবর্তী এলাকায় থাকা মানুষজনকে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। তাই কেন্দ্রের মোদী সরকার প্রত্যেক বাড়িতে বাঙ্কার তৈরি করার যোজনা তৈরি করেছে।
বিগত কিছু বছরের রেকর্ড দেখলে বোঝা যায় যে পাকিস্তান কিভাবে যুদ্ধ বিরামের উলঙ্ঘন করে সীমান্তে হামলা করেছে। ভারত প্রত্যেক বার পাকিস্তানের কড়া জবাব দিলেও কখনোই যুদ্ধ বিরাম উলঙ্ঘন করে না আর সাধারণ পাকিস্তানিকে নিশানা করে গুলি ছুঁড়ে না। ২০১৭ সালে পাকিস্তান ১৬৭ বার যুদ্ধ বিরাম উলঙ্ঘন করেছে। পাকিস্তান যুদ্ধবিরমা উলঙ্ঘন করে ভারতের পোস্ট সহ স্থানীয় লোকজনকে টার্গেট করে। জানিয়ে দি, পাকিস্তান ২০১৬ সালে ২০৪ বার, ২০১৫ সালে ৩০৫ বার এবং ২০১৪ সালে ১২৭ বার সিজ ফাইয়ারের উলঙ্ঘন করেছিল।
২০১৭ সালে ১০৯ জন লোক পাকিস্তানের দ্বারা করা হামলায় প্রাণ হারিয়ে ছিলেন। এর মধ্যে সীমায় থাকা ৫৯ জওয়ানও সামিল ছিল। সীমান্তবর্তী এলাকায় থাকা গ্রামগুলিকে সব সময় পাকিস্তানের আতঙ্কে আতঙ্কিত হয়ে থাকতে হয়। পাকিস্তানের এই হামলা থেকে সীমান্তবর্তী এলাকার লোকজনের প্রান বাঁচানোর জন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফ থেকে বড়ো আদেশ দেওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের নির্দেশ অনুযায়ী, সীমান্তবর্তী এলাকায় থাকা বাড়িগুলিতে বাঙ্কার নির্মাণ করা হবে।