বাংলাহান্ট ডেস্কঃ সংসারের সংকট মোচন হিসাবে স্মরণ করা হয় মহাবলি হনুমানকে (Hanuman)। রামভক্ত হনুমানের কথা রামায়ণে স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে। মা সীতাকে উদ্ধার করা থেকে রামের প্রিয় ভক্ত রূপে হনুমানের নাম সবার আগে আসে।
পবন এবং অঞ্জনী পুত্র হনুমান বাল্যকাল থেকেই প্রবল শক্তিধারী ছিলেন। সংকটমোচী হনুমানের উপাসনা করলে পরিবারের প্রতি কোনরূপ কুদৃষ্টি পড়তে পারে না।
হনুমান ছোটো থেকেই খুবই চঞ্চলা প্রকৃতির বালক ছিলেন। তাঁর এই চঞ্চলা এবং ক্ষমতা ছোটবেলায় বারংবার প্রকাশের জন্য তাঁকে অভিশাপ পেতে হয়। তাঁকে বলা হয়েছিল, ভবিষ্যতে তাঁর শক্তি সম্পর্কে তাঁকে যদি কেউ স্মরণ করিয়ে দেয়, তাহলে তিনি আবার তাঁর সেই অসীম শক্তি ফিরে পাবেন।
বানর রাজ কেশরী এবং মাতা অঞ্জনীর পুত্র রামভক্ত এই হনুমানকে আবার পবন পুত্র হিসাবেও অভিহিত হয়।
জীবনে খারাপ প্রভাব থেকে মুক্ত হতে নিয়মিত হনুমান চল্লিশা পাঠ করেন অনেকেই। অনেকের জীবনে খারাপ দশা চলে। অর্থাৎ শনির দশা চলে। তখন এর মন্ত্র জপে জীবনের ওপর থেকে শনির দশা দূর হতে শুরু করবে এবং জীবনে শান্তি নেমে আসবে। সৌভাগ্য ফিরে আসে।