কপাল খুলে গেল বহু কর্মহীনের! পুজোর আগে এই কার্ডের মাধ্যমে চাকরি পেলেন অনেক যুবক

বাংলাহান্ট ডেস্ক : পুজোর আগে রাজ্য সরকার এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জের কার্ডের মাধ্যমে চাকরি দিল বহু জনকে। পুজোর আগে রাজ্য সরকার বিশেষ উদ্যোগী হয়েছে বেকারদের চাকরি দেওয়ার জন্য। রাজ্য সরকারের এই উদ্যোগে খুশির হাওয়া কর্মহীনদের মনে। তবে সরকারের পক্ষ থেকে কিছু শর্ত রাখা হয়েছিল চাকরির জন্য।

তমলুক এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জ কর্তৃপক্ষ দুর্গাপুজোর আগে কর্মহীনদের জন্য আয়োজন করেছিল জব ড্রাইভ। তবে এই সুবিধা রাজ্যের সব কর্মহীনদের জন্য নয়। যে সকল কর্মহীনদের নাম তমলুক এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জ-এ নথিভুক্ত রয়েছে তারাই এই জব ড্রাইভে অংশ নিতে পেরেছিলেন। অর্থাৎ এই জব ড্রাইভের সুবিধা পেয়েছিলেন পূর্ব মেদিনীপুরের কর্মহীনরা।

   

আরোও পড়ুন : ব্যাঙ্কের ছুটি নিয়ে শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত বদল RBI’র! জেনে নিন কবে হতে চলেছে ঈদ-ই-মিলাদের ছুটি

রাজ্য সরকারের উদ্যোগে তমলুক এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জ অফিসে গত ২৭ শে সেপ্টেম্বর আয়োজন করা হয় জব ড্রাইভের। এই জব ড্রাইভের মাধ্যমে একটি বেসরকারি আর্থিক সংস্থা কর্মহীনদের সরাসরি ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে বেশ কিছু পদে নিয়োগ করেছে বলে জানা গেছে। তমলুক এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জ সূত্রে খবর, ন্যূনতম উচ্চ মাধ্যমিক উত্তীর্ণ কর্মহীনরা অংশ নিতে পেরেছিলেন এই জব ড্রাইভে।

আরোও পড়ুন : নিজের প্রাণের তোয়াক্কা না করে বাঁচিয়েছিল বহু যাত্রীকে, সেই সাহসী খুদেকে মাত্র ১৫০০ টাকা পুরস্কার রেলের

বয়সসীমা রাখা হয়েছিল ২০ থেকে ২৮ বছরের মধ্যে। তমলুক এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জ অফিসে ২৬ শে সেপ্টেম্বর কর্মহীনদের নাম নথিভুক্ত করতে বলা হয়। এরপর ২৭ সেপ্টেম্বর এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জ এর অফিসে শুরু হয় মুখোমুখি ইন্টারভিউ। তবে এক্ষেত্রে আরও একটি বৈশিষ্ট্য ছিল যে এই জব ড্রাইভে শুধুমাত্র যুবকরাই অংশ নিতে পেরেছিলেন। 

upsc interview

মহিলাদের জন্য কোনও শূন্য পদ ছিল না। তমলুক এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, দুর্দান্ত সাড়া পাওয়া গেছে এই জব ড্রাইভে। শুধু উচ্চ মাধ্যমিক উত্তীর্ণরাই নয়, উচ্চ শিক্ষিতরাও এই জব ড্রাইভে অংশ নিয়েছিলেন। তমলুক এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জের এই উদ্যোগকে অনেকেই সাধুবাদ জানিয়েছেন।

Avatar
Soumita

আমি সৌমিতা। বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। রাজনীতি থেকে শুরু করে ভ্রমণ, ভাইরাল তথ্য থেকে শুরু করে বিনোদন, পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

সম্পর্কিত খবর