বাংলা হান্ট ডেস্ক: বছর প্রায় শেষের দিকে। আর এই বছর শেষে প্রত্যেকে কোথাও না কোথাও ঘুরতে যায় (Travel)। তবে ঘুরতে যাওয়ার কথা বললে মাথায় আসে উত্তরবঙ্গের কথা। কিন্তু এই শীতের মৌরশুমে উত্তরবঙ্গে পর্যটকদের ভিড় থাকে চোখে পড়ার মতন। তবে আপনি যদি শহরের কোলাহল ও পর্যটকের ভিড় এড়িয়ে প্রাকৃতিক পরিবেশ উপভোগ করতে যান তাহলে যেতে পারেন চিন্তাফু। এখানে গেলে পরে একদিকে যেমন আপনি প্রথমবার ট্রেকে যাওয়ার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারবেন। পাশাপাশি প্রাণ ভরে প্রাকৃতিক পরিবেশ উপভোগও করতে পারবেন।
নতুন পাহাড়ি গন্তব্য! সান্দাকফুর বিকল্প চিন্তাফু (Travel)
নেপালের ইলান জেলায় পাহাড়ের কোলে অবস্থিত চিন্তাফু। এখানে যেতে হলে আপনাকে ফালুট হয়ে যেতে হবে। আবার অনেকে সান্দাকফুর পরে গুরুওয়ালেভঞ্জন হয়ে পৌঁছন চিন্তাফু। তবে আপনি যেই পথেই যান না কেন এইখানে আপনি দুদিন প্রাকৃতিক পরিবেশ প্রাণ ভরে উপভোগ করতে পারবেন। তবে এখানে যেতে গেলে হাতে ছয় সাত দিন সময় নিয়ে যাবেন। কারণ সান্দাকফু হয়ে চিন্তাফু তে শেষ হয় এই ট্রেকটি (Travel)।

আরও পড়ুন: চাকরিপ্রার্থীদের জন্য বড় খবর! একাধিক শূন্যপদে নিয়োগ এই ‘ব্যাঙ্কে’, আবেদন করুন আজই
এখানে গেলে পরে আপনি দেখতে পারবেন মায়মাজুয়া ও গুরুওয়ালেভঞ্জমে। তাছাড়া ইলামের দেওরালি হয়ে পৌঁছানো যায় মায়মাজুয়া। আবার অনেকে দার্জিলিং থেকে মানেভঞ্জন হয়ে গৈরিবাস হয়ে পৌঁছন ধোত্রে, টংলু, টুমলিংয়ে।
এখানে গেলে পরে আপনি সর্বক্ষণ দেখতে পাবেন মেঘেদের খেলা। এছাড় মায়মাজুয়ার মতন ছোট গ্রাম হল গুরুওয়ালেভঞ্জম। তাছাড়া এখানে রয়েছে কাঠের বাড়ি ও দেখতে পাবেন চাষের জমিতে সেজে রয়েছে গোটা গ্রাম।। এখানে থেকে ৩-৪ কিলোমিটার উঠলেই পড়বে চিন্তাফু।
তাছাড়া চিন্তাফুতে সূর্যোদয় দেখে নেমে আসতে পারেন মায়মাজুয়া। অনেকে চিন্তাফু থেকে আল হয়ে ফালুটের রাস্তা ধরে। শ্রীখোলা রিম্বিক হয়েও নামা যায়। এই রুটে পর্যটকদের আনাগোনা কম। তা ছাড়া সান্দাকফুর মতোই কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন (Travel)।












