পাকিস্তানে করোন ভাইরাস পজিটিভ রোগীর সংখ্যা ১, ৫০০ ছাড়িয়ে গেছে। এর মধ্যে ১২ জন মারা গেছে বলে জানা গেছে। ইরান থেকে আসা তীর্থযাত্রীদের, বিশেষত যারা তফতান সীমান্ত পেরিয়ে ফিরে এসেছিলেন সেখানে আরো বেশী সংক্রমণ ছড়িয়েছে। আর ১৫ ই মার্চের পরে COVID-19 পজিটিভ রোগীরা সংখ্যা তীব্রভাবে বেড়ে গেছে।
নভেল করোনা ভাইরাস ত্রাস এখন সবাইকে দিন রাত আতঙ্কের মধ্যে দিয়ে তাড়া করে বেড়াচ্ছে। চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস ইতিমধ্যে মৃত্যু দূত হয়ে এসে পৌঁছেছে পৃথিবীতে। প্রায় সব দেশ এখন করোনা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে। দিন থেকে রাত আর রাত থেকে দিন যে কখন চলে যাচ্ছে টা বোঝার উপায় নেই। কারণ বিপদ থেকে বাঁচতে এখন সবাই গৃহ বন্দী। আর চীনের উহানে পরে ইরানে এই রোগের প্রকোপ বেশী বেড়ে গেছিলো।
আর এই পরিস্থিতিতে অনেকেই চীনকে দোষ দিয়েছে। ইতালিতে যেন কোরোনার প্রকোপে মৃত্যু মিছিল বেড়েই চলেছে। আর তার ভয়ে শিউরে উঠছে দেশের সকল নাগরিক। প্রত্যেক দেশের মানুষ যেন এখন মৃত্যু থেকে ভয়ে নিজেকে বাঁচাতে তৎপর হয়ে উঠছে। ইতিমধ্যেই স্পেনে অনেক ডাক্তার মারা গেছেন।
কেউ কেউ শিয়া মুসলিমদের ‘ইচ্ছাকৃতভাবে’ ভাইরাসটি পাকিস্তানে আনার অভিযোগও করেছিলেন। আর এখনো পর্যন্ত পাকিস্তান করোনা প্রকোপ থেকে বাঁচতে সক্ষম হয়নি।কেউ কেউ এমনকি এমনও বলেছিলেন যে চীনের চেয়েও বেশি, যে দেশটিতে মারাত্মক ভাইরাসের উদ্ভব হয়েছিল। এখন পর্যন্ত বলা যাচ্ছে না আর কতদিন এই পরিস্থিতি চলবে।