ভূত চতুর্দশীতে পালন করুন এই সমস্ত নিয়ম, বাড়িতে আসবে সৌভাগ্য

বাংলাহান্ট ডেস্কঃ ভূতচতুর্দশীর (bhoot chaturdashi) সঙ্গেই জড়িয়ে আছে গা ছমছমে একটি ব্যাপার। প্রকাশ না করলেও, অনেকেই হয়ত এইদিনে অল্প বিস্তার ভয় পেয়েই থাকেন। তবে যেটি না বললেই নয়, তা হল এইদিন ছোট বাচ্চাদের আতঙ্কের দিন। এই দিন মানুষের পূর্বপুরুষেরা পৃথিবীতে নেমে আসেন বলে মনে করা হয়। তাদের সন্তুষ্ট করতে বাঙালীরা আপ্রাণ চেষ্টা করে থাকেন।

চোদ্দশাক খাওয়া, চোদ্দপ্রদীপ জ্বালানো ইত্যাদির মাধ্যমে তাদের সন্তুষ্ট করার চেষ্টা করা হয়। ফলেই এইদিনটিতে কিছু নিয়মাবলী পালন অত্যাবশ্যক। যা পালন করলেন কিছুটা হলেও অশুভ আত্মার প্রভাব থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এবার জেনে নেওয়া যাক সেই নিয়মাবলীগুলো-

njnjnl

ভূতচতুর্দশী (bhoot chaturdashi) এবং কালী পুজো এই দুইদিন সন্ধ্যার পর ঝাড়ু দিলে, মা লক্ষ্মীকে ঘর থেকে বিতাড়িত করা হচ্ছে বলে মনে করা হয়। তাই এই দুই দিন সন্ধায়র পর ঝাড়ু দিয়ে কোন কাজ না করাই মঙ্গল।

42f478a95db78dfe6ef9cf93c630b57e

পাশাপাশি মনে করা হয়,এই দুই রাতে বিভিন্ন শ্মশান সহ কবরস্থানগুলিতে অশুভ আত্মা, অপদেবতা অর্থাৎ অশুভ শক্তি অবস্থান করে। এজন্য এই দুই রাতে এই স্থানগুলিতে যাওয়া একদমই উচিত নয়। নয়ত, নিজের ক্ষতি সহ পরিবারের ক্ষতির সম্ভাবনা থেকে যায়।

bhoot chaturdashi

এই দুই দিনই বাড়িতে প্রদীপ বা আলো জ্বালিয়ে ঘরকে আলোকিত করে রাখতে হয়। সেইসঙ্গে সমস্ত অশুভ শক্তিকে বিতাড়ির করে ঘরের শান্তি কামনা করা উচিত। অনেকে, অমাবস্যায় অলক্ষ্মীকে বিদায় জানিয়ে মা লক্ষ্মীতে বরণ করে ভক্তি মনে দেবীর পুজো করে থাকেন।

Smita Hari

সম্পর্কিত খবর