বাংলাহান্ট ডেস্ক: ২০১০ সালে ধর্মতলার একটি সংস্থার থেকে অভিনেতা বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী ব্যক্তিগত কারণে ১০ লক্ষ টাকা ধার নেন। ওই সংস্থার মালিক তথা ব্যবসায়ী দর্শন খামানি অভিযোগ করেন বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী ওই ধার শোধ করতে গিয়ে যে চেকটি দেন, অভিনেতা ব্যাংক একাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় ব্যাংকে চেকটি জমা দেওয়ার পর চেকটি বাউন্স করে।
এরপর দর্শন খামানি আলিপুর আদালতে অভিনেতা বিশ্বজিৎ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। অভিনেতা কে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। কিন্তু এরিন অভিনেতা বিশ্বজিৎ চক্রবর্তীর আইনজীবী সৈকত দত্ত মজুমদার বলেন, নিয়ম অনুযায়ী দু বছরের কম সাজা হলে আদালত সে অপরাধীকে তৎক্ষণাৎ জামিন দিয়ে দেন। দু বছরের কম সাজা হওয়ায় এক্ষেত্রে মক্কেল জামিন পেয়ে গিয়েছেন।
আলিপুর এর মুখ্য বিচারবিভাগীয় আইনজীবী ম্যাজিস্ট্রেট শুভদীপ চৌধুরী নির্দেশ দেন,বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী যে টাকা ধার নিয়েছিলেন, সেই টাকা ফেরত এর সাথে অতিরিক্ত ৩০ শতাংশ টাকা দিতে হবে। বিশ্বজিৎবাবুর আইনজীবী জানিয়েছেন ওই রায়ের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে আপিল মামলা দায়ের করা হবে।