লকডাউনের একুশ দিনের আগে কেন্দ্রীয় আধাসামরিক বাহিনীর ১.৭ লক্ষাধিক কর্মকর্তা ও সৈন্য ছুটিতে গেছেন। কিন্তু তাদের ফিরে যাওয়ার সময় করোনার সংক্রমণের কারণে একটি লকডাউন শুরু হয়ে যায়। নভেল করোনা ভাইরাস ত্রাস এখন সবাইকে দিন রাত আতঙ্কের মধ্যে দিয়ে তাড়া করে বেড়াচ্ছে। চীন থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস ইতিমধ্যে মৃত্যু দূত হয়ে এসে পৌঁছেছে পৃথিবীতে। প্রায় সব দেশ এখন করোনা আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।
দিন থেকে রাত আর রাত থেকে দিন যে কখন চলে যাচ্ছে টা বোঝার উপায় নেই। কারণ বিপদ থেকে বাঁচতে এখন সবাই গৃহ বন্দী। করোনা ভাইরাস মহামারী মোকাবেলায় নরেন্দ্র মোদী বিশেষ ব্যবস্থা নেন।
সমস্ত বাহিনী তাদের জওয়ান ও অফিসারদের জন্য আদেশ জারি করেছিল যে তারা যেখানেই থাকুক না কেন। এর মধ্যে লকডাউন বাড়ানো হয়েছে, এই কারণে সিআরপিএফ এবং অন্যান্য বাহিনী সেনাবাহিনীকে ৩ মে পর্যন্ত বাড়িতে থাকতে নির্দেশ জারি করেছে।
সিআরপিএফের ডিজি ডাঃ এপি মহেশ্বরী জানান, “আমরা আমাদের সৈন্যদের নিয়ে কোনও ঝুঁকি নিতে চাই না। আমরা আরও চেষ্টা করেছি যে আরও কিছু না হলে কিছু সৈন্যকে ডিউটিতে ডাকা হবে। এর জন্য রেলপথ মন্ত্রকের সাথে আলোচনাও হয়েছিল। আমরা আমাদের সৈন্যদের বিপদে ফেলতে পারি না। তারা যেখানেই থাকুক না কেন, পরবর্তী আদেশ না হওয়া পর্যন্ত সেখানেই থাকুন”। সিআইএসএফ এবং অন্যান্য আধাসামরিক বাহিনীও অনুরূপ আদেশ জারি করেছে।