বাংলা হান্ট ডেস্ক:ফণীর প্রভাবে বাংলাদেশে ইতিমধ্যে চারজন মারা গিয়েছেন।কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। সূত্রের খবর শুক্রবার দুপুরের বৃষ্টিপাতের সময় মিঠাইমন উপজেলায় দুজন এবং পাকুন্দিয়া ও ইটনায় একজন করে বজ্রপাতে মারা যান।
ফণীর প্রভাবে বাংলাদেশের ব্যাপক ঝড়ো হাওয়া শুরু হয়ে গিয়েছে। সুন্দর হওয়ার আগেই আকাশ ঢেকে গিয়েছিল ঘন কালো মেঘে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে কক্সবাজার এলাকায় গ্রামগুলি প্লাবিত হয়েছে জলে। ঘূর্ণিঝড় এবং অমাবস্যার জোয়ারে বঙ্গোপসাগর উত্তাল হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের কুতুবদিয়া-মহেশখালী টেকনাফ উপজেলার ২২ টি গ্রাম জলে প্লাবিত হয়ে গিয়েছে। গ্রামের দুই শতাধিক পরিবারকে ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র সরিয়ে আনা হয়েছে।
প্রায় ১২ লাখ ৪০ হাজার ৭৯৬ জন মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রের নিরাপত্তা নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
আবহাওয়া সূত্রে খবর,ফণী শুক্রবার মধ্যরাত নাগাদ খুলনা এবং তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম এলাকায় পৌঁছতে পারে। কিন্তু খুলনা এবং বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় এই মুহূর্তে শুরু হয়ে গেছে ঝড়ের দাপট।