গতকালই সমাপ্ত হয়েছে দিল্লির নির্বাচন । আর তার ওপর অ্যাসিবিট পোল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নেতৃত্বে আম আদমি পার্টিকে এক বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠতা দিয়েছে ।দ্বিতীয় বারের জন্য রাজধানীর মসনদে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ক্ষমতায় বসতে চলেছে আম আদমি পার্টি, আপাতত এমনটাই আশা করা হয়েছে।
এক্সিট জরিপে দেখা গেছে যে বিজেপি তার তালিকার উন্নতি করতে পারে, তবে আপ রাজ্যে স্পষ্ট বিজয়ী হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে । কংগ্রেস, ২০১৫ সালের মতোই, দিল্লি বিধানসভায় কোনও আসনই জিততে পারে না।দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দিল্লির আসনে ফের বসতে চলেছে আপ। ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক ডাকা করার বিরক্তিকর অভ্যাস গড়ে তুলেছিল পাকিস্তান, আবারও এএপি-র সম্ভাব্য জয়ের উদযাপন শুরু করেছে।
৭০টি আসনের মধ্যে ৪৭ থেকে ৬৮-র কাছাকাছি সিট জিততে চলেছে কেজরির আম আদমি পার্টি। আর এই নিয়ে পাকিস্তানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরী যে শনিবার টুইটারে নিজের কৌতূহল প্রকাশের জন্য বেশ কয়েকবার নিয়েছেন, দিল্লির বহির্গমন জরিপের ফলাফল দেখে আনন্দিত হয়েছেন যা আপ-র জয়ের প্রত্যাশা করেছিল। স্পষ্টতই তিনি “চরমপন্থী শাসনব্যবস্থার” পরাজয়ের জন্য অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছিলেন।সন্ত্রাস-অর্থায়নে পাকিস্তানকে আয়না ধরে রাখতে বিজেপির মুখপাত্র সংবিত পাত্র চৌধুরীকে বলেছিলেন যে বিজেপি আক্রমণ করে পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসীদের নাম বলার মতো’।’দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে ভালো ফলের আশা কখনই করে না কংগ্রেস” ।
এরকম বিরুপ মন্তব্য করেছেন কংগ্রেস নেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী । কিন্তু এবারই হয়তো দেশের ইতিহাসে প্রথমবার যখন নির্বাচন কমিশন ভোট শেষ হওয়ার পর ভোটদানের চূড়ান্ত হার প্রকাশ করল না। আর মঙ্গল্ বার ভোট গননা করা হতে চলেছে। আর সেই ভিত্তিতেই বোঝা যাবে কে হবে ক্ষমতার আসনে আসবে । আর কে কাকে জব্দ করে আবার একবার ক্ষমতার আসনে রাজ করবে আর শাসন করবে ।