বাংলাহান্ট ডেস্ক : সময়টা ২০০৬। বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে আবির্ভাব এক নক্ষত্রের। ‘অগ্নি শপথ’ সিনেমার মাধ্যমে পথচলা শুরু। তারপর বাকিটা ইতিহাস। অতি কম সময়ের মধ্যে বাংলার ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছেন আজকের টলিউডের ‘প্রধান’ দেব। চলচ্চিত্র ছাড়াও পা রেখেছেন রাজনীতির ময়দানে।
টলিউডে আঠারো বছর কাটিয়ে ফেললেন দেব। এই সময় দাঁড়িয়ে তাঁর পুরনো দিনের স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে একটি সাক্ষাতকারে দেব জানালেন, প্রায় ৪০ বছর ধরে কাজ করছেন বুম্বাদা, রজনীকান্ত, মিঠুন দারা। সেখানে ১৮ বছর কিছুই নয়। যেভাবে লোকাল সবকিছু গ্লোবাল হচ্ছে, সেখানে আমিও চাই বাংলা ছবির কনটেন্ট সেই জায়গায় পৌঁছাক।
আরোও পড়ুন : হাঁটতে পারে না প্রেমিক, হুইলচেয়ারে করেই ভ্যালেন্টাইনস ডে সেলিব্রেশন তরুণীর! ভাইরাল ভিডিও দেখে মুগ্ধ সবাই
মুম্বাই থেকে বাংলায় এসে কাজ করাটা মোটেও সহজ ছিল না দেবের। ফিল্ম জীবনে কী কী বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছে তাঁকে? এই প্রশ্নের উত্তরে দেব জানান, মুম্বাইতে মধ্যবিত্ত বাড়িতে মানুষ হয়েছি আমি। বাংলা লিখতে, পড়তে জানতাম না। এই ভাষাটাকে রপ্ত করা একটা চ্যালেঞ্জ ছিল। প্রতিটা ছবির সাথে, প্রতিটা মাসে নিজেকে গ্রুম করেছি।
আরোও পড়ুন : বউয়ের প্রেমে হাবুডুবু! ২৫ বছর পরেও ‘একা বিছানায় শুতে অসুবিধে হয়…’, চৈতালিকে নিয়ে অকপট রূপঙ্কর
তিনি আরোও বলেন, সবসময় এটাই মনে হত আরো ভালো করতে হবে। এটা ছিল নিজের কাছেই নিজের একটা চ্যালেঞ্জ। এই সাক্ষাৎকারে দেব মুখ খুলেছেন সন্দেশখালি কান্ড নিয়েও। এই ব্যাপারে দেবের মতামত, প্রশাসনের প্রধান কাজ এটা দেখা কীভাবে সাধারণ মানুষকে শান্তিতে ও সুরক্ষায় রাখা যায়।
পাশাপাশি তার আরোও সংযোজন, সরকার ও প্রশাসনের যা যা করা দরকার তা করতে হবে। এমনকি সম্প্রতি ইডির তলব নিয়েও নিজের বক্তব্য পেশ করেছেন টলিউডের এই সুপারস্টার। এই ব্যাপারে দেবের বক্তব্য, দেশের প্রতি ও দেশের মানুষের প্রতি কর্তব্য আমি সর্বদা এগিয়ে রাখি। আমি অবশ্যই আমার কর্তব্য পালন করব। আমি যাব।