করোনা আতঙ্ক এমনভাবে প্রবল হয়েছে যার ফলে মানুষ আপাততো ঘরেই আস্তানা গেড়েছে। আর এসবের মধ্যে রাস্তায় লোকজন প্রায় নেই বললেই চলে। কিন্তু সংক্রমণের ভয়ে দমদমের ওই বৃদ্ধের দেহ সৎকারে বাধা দেন স্থানীয়রা।
পুলিসের সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধ, ঝামেলা হওয়ার পরেও তার দেহে আগুন দেওয়া হয়নি। অবশেষে সেদিন দেহ সৎকার করেন মিনা দেবী মল্লিক ও মন্টু মল্লিক। আর কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য দফতর তাদের এইজন্য পুরস্কার দিয়েছে । অবশেষে সেদিন দেহ সৎকার করেন মিনা দেবী মল্লিক ও মন্টু মল্লিক। দমদমের বাসিন্দা ওই প্রৌঢ়ের মৃত্যুর পর বিধিনিষেধ মেনে তাঁর দেহ দ্রুত সৎকারের নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী। আর এরপরে তারাই নিজেরা দেহ সৎকার করে।
ইতিমধ্যে কোরোনার থাবায় প্রাণ হারিয়েছে বহু সাধারণ মানুষ। এখনো পর্যন্ত এই মরণ রোগের চিকিৎসার কোনো ওষুধ বের না হওয়ায়। উঠতে বসতে আতঙ্ক গিলে খাচ্ছে সাধারণ মানুষকে। আর কোরোনার প্রকোপ গত মাস থেকেই চীন থেকে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছিলো।
আর এই পরিস্থিতিতে এক এক করে সব দেশে এই রোগ ছড়িয়ে পড়ায় এখন তা অতিমারি রূপে ধারণ করেছে। আর করোনাতে এখন সবাই গৃহ বন্দী। আর এসবের মধ্যে এখন মানুষ দেহ পোড়াতেও ভয় পাচ্ছে।