হিন্দুদের আগেই এই জালে ফাসানো হয়েছে, আর এবার এই জালে ফাসঁানো হচ্ছে খ্রিস্টানদের । কেরলের ‘সাইরো-মালাবার চার্চ’ এর দাবি অনুসারে, খ্রিস্টান তরুণীদের লাভ জেহাদের ফাঁদে ফেলে জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেটের সদস্য করা হচ্ছে। এমন ভয়ানক নথি উথে এসেছে এর আগেও । এর আগে নিশানায় ছিলেন হিন্দুরা।“কেরলে লাভ জেহাদ ভয়াবহ বাস্তব। এবার পরিকল্পনা করে খ্রিস্টান মহিলাদের নিশানা করা হচ্ছে।
এর ফলে সমাজে শান্তি ও পারস্পরিক বিশ্বাস নষ্ট হচ্ছে।” এমন কথা বলেছে খোদ কার্ডিনাল জর্জ অ্যালেনচেরি । তার মতে পুলিশের উচিত এই বিষয় নিয়ে কড়া পদক্ষেপ করুক পুলিশ ও প্রশাসন । সেই মত এখন থেকেই যদি এই বিসয় নিয়ে কড়া পদক্ষেপ না নেওয়া হয় তাহলে সেই নিয়ে কোন মারাত্মক বিপদের দিন দেখতে হতে পারে। বিশেসত অল্প বয়েসের মেয়েদের এই কাজে বেশি করে ফাসঁানো হচ্ছে। ১৮ থেকে ২২ বছরের মেয়েদের সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের মাধ্যমে ফাঁসানো হচ্ছে ।
‘বন্ধুত্বের’ ফাঁদ পেতে রেখেছে ‘লাভ জেহাদি’রা আর এইভাবে মেয়েদের ফাঁসানো র পর তাদের আস্তে আস্তে বাধ্য করা হচ্ছে খারাপ দিকে এগোনোর জন্য। অতএব এদের বেরিয়ে আসার সব পথ বন্ধ হয়ে যাবে। ইসলাম ধর্ম নেওয়ার জন্য বাধ্য করা হবে। এর থেকেও সাঙ্ঘাতিক বিষয় , ইসলামিক স্টেটের যৌনদাসী হয়ে পাচার হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। এই মারা ত্মক বিপদে ফেলার জন্য করা হয়েছে অভিনব কউশল , রাজ্যে সক্রিয় রয়েছে বিশেষ ‘দাওয়া স্কোয়াড’।
এই স্কোয়াডগুলির সদস্য যুবকরা হিন্দু মেয়েদের প্রেমের জালে ফাঁসিয়ে তারপর তাঁদের ইসলাম গ্রহণ করতে বাধ্য করে। এরপর এদের বিয়ে দেওয়া হয়। তারপর ওই যুবতীদের ইরাক ও সিরিয়ায় আইএসের যৌনদাসী হিসেবে পাচার করে দেওয়া হয়। এপর্যন্ত এমন বেশ কয়েকটি ঘটনা নথিভুক্ত হয়েছে। সব মিলিয়ে এর প্রতিবাদ করতে জেহাদিদের বিরুদ্ধ নেওয়া হোক বিেশষ ব্যাবস্থা এমনটাই চায় সবাই।