করোনাভাইরাসের আতঙ্কে বিশ্ব আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে রয়েছে। মহামারির আকার ধারণ করা এই রোগকে WHO এই রোগকে মহামারি বলে ঘোষণা করেছে। বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাতেও এর প্রভাব পড়েছে। কিন্তু ভারতের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় যাতে এর প্রভাব না পড়ে সেই জন্য ভারত সরকার উঠে পড়ে লেগেছেকরোনার জন্য শেয়ার বাজারে ক্রমশই ধস দেখা দিচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে আরবিআই এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, ‘এই টাকাটা বর্তমানে ভারতের অর্থনৈতিক বাজারের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ১৬ ই মার্চ ২০২০ থেকে এই টাকা দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করা হবে’।।
কোরোনাভাইরাস নিয়ে বিশ্বজুড়ে মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে এতোটাই রাতারাতি বেড়ে গেছে মাস্ক আর স্যানিটাইসারের চাহিদা। এখন স্টোরগুলিতে ফেস মাস্ক এবং হ্যান্ড সানাইটিসারের মতো প্রয়োজনীয় চিকিত্সা সামগ্রীর অভাব চলছে।তবে খবর সূত্রে জানা গিয়েছে কেরালায় সার্জিকাল আইটেমগুলির বিতরণকারী মূল ঝুঁকিপূর্ণ গ্রুপগুলিতে ২ টাকার মূল হারে ফেস মাস্ক বিতরণ করছেন।এখন পর্যন্ত প্রায় ৫০০০ টি মাস্ক বিক্রি করেছে। তারা জানিয়েছেন “আমরা গত মাস পর্যন্ত প্রতি টুকরো ২ টাকায় মাস্ক বিতরণ করতাম। যাইহোক, এখন দাম বেড়েছে এবং আমি সম্প্রতি প্রতি পিস মাস্ক এখন 8 টাকায় সর্বশেষতম চালানটি কিনেছি”।কোভিড-১৯ জীবাণু সংক্রমণে বিশ্বের চারটি দেশে কার্যত মৃত্যু মিছিল শুরু হয়েছে। এর মধ্যে চীন এবং দক্ষিণ কোরিয়ার পরিস্থিতি সাময়িক উন্নত হলেও ইরান ও ইতালিতে মৃত্যু মিছিল বাড়ছেই। করোনাভাইরাসের সংক্রমণকে বিশ্ব জোড়া মহামারী ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (who)।
তার ওপরে তেলের দামও কমছে চড়চড় করে। রীতিমতো উদ্বেগে রয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। এর মাঝেই শুক্রবার বিপুল ধস নামল শেয়ার বাজারে। হুড়মুড়িয়ে পড়ল শেয়ার সূচক। এক ধাক্কায় সেনসেক্স নামল ৩,০৯১ পয়েন্টে। নিফটির সূচক নেমেছে ৯,০০০ পয়েন্টেরও নীচে। আর তারমধ্যে ইতালি, ইরান এবং ব্রিটেনের অবস্থাতো আরো ভয়াবহ হয়ে ঊঠেছে। কিভাবে এর থেকে মুক্তি মিল্বে সেই নিয়ে আপ্রান চেস্টা চলছে।