বাংলাহান্ট ডেস্ক : দক্ষিণ-পূর্ব এশীয়(south-east Asia) দেশগুলির সাথে ভারত গভীর সাংস্কৃতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে। তাদের ঐতিহ্য স্মৃতিস্তম্ভ পুনরুদ্ধারে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত । ভারতের প্রত্নতাত্ত্বিক সমীক্ষা (এএসআই) এর ৪ সদস্যের দল পুনরুদ্ধার এবং সংরক্ষণ কাজের চতুর্থ মরসুমে নিযুক্ত হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারী-জুন মাসে ভিয়েতনামের কোয়াং নাম প্রদেশের মাই সোনে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটটিতে বার্ষিক কাজের সময়সূচী। ফরাসি বিশেষজ্ঞরা উনিশ শতকে মন্দিরটি একটি জরাজীর্ণ অবস্থায় আবিষ্কার করেছিলেন। সেই সময় খননের সময় ফরাসি প্রত্নতাত্ত্বিকেরা মন্দিরের স্থানে একটা শিবলিঙ্গের উপস্থিতি বর্ণনা করেছিলেন।খ্রিস্টীয় নবম শতাব্দীতে দ্বিতীয় রাজা ইন্দ্রবর্মণের শাসনামলে নির্মিত হয়েছিল এই মন্দির। যিনি কোয়াং নাম প্রদেশে বিখ্যাত দং ডুং বৌদ্ধ বিহারও নির্মাণ করেছিলেন। তবে সেই সময় খননকারীর সীমাবদ্ধতার কারণে এটি পুনরুদ্ধার করতে পারেনি। পরবর্তীকালে, ভিয়েতনামে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং যুদ্ধের ফলে মন্দির চত্বর আরও ধ্বংস হয়।
https://twitter.com/RadharamnDas/status/1265586351233208321?s=19
বছরের শুরু থেকে এই কাজ করার পরিকল্পনা ছিলো
এই বছরের শুরুতে বিদেশ মন্ত্রণালয়ে একটি নতুন উন্নয়ন অংশীদারি বিভাগ তৈরি করেন। যা সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ প্রকল্পের জন্য বিদেশে উন্নয়ন অংশীদারিত্বের সমন্বয় ও পরিচালনায় সহায়তা করবে। বিদেশ মন্ত্রকের উচ্চ স্তরের কর্মকর্তার মতে, “গ্রুপ ‘এ’ মন্দিরগুলির পুনর্নির্মাণের সময়, তাঁদেরর এএসআই দল শিব লিঙ্গকে উদ্ধার করেছে। এর আগে ঐ মন্দির কমপ্লেক্সে আরও ছয়টি শিব লিঙ্গ উদ্ধার করা হয়েছে।
ভারত তাদের পুনরুদ্ধার করার কাজে সাহায্য করছে
এই জাতীয় প্রকল্পগুলির ভান্ডারও হতে চলেছে ভারত। যে বিদেশে কাজ করছে এবং সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের ক্ষেত্রে এই জাতীয় প্রকল্পের তথ্য প্রচার ও সহযোগিতার ক্ষেত্রে সহায়ক হতে চলেছে।