সম্প্রতি একটি প্রাণীর উপর গবেষণা চালিয়ে এক বিশেষ ধরনের জন্ম নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া আবিস্কার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির এক দল গবেষক। তারা অনেক পরীক্ষা করার পরেই এই সীদ্ধান্ত নিয়েছেন। দীর্ঘ সময় ধরে তারা এই পরীক্ষা চালিয়েছেন তারপরেই এই সিদ্ধান্তে আসেন। আর এই অভিনব গবেষণাটি পরিচালনা করেন ইউনিভার্সিটির পোস্টডক্টরাল ফেলো মোহাম্মদ মোফিদফার।
আর ইনি একাই নন তাকে সং দিয়েছেন আরো অনেক বিজ্ঞানী। এই দিন রাতের গবেষণার পাশাপাশি সিনিয়র গবেষক বিজ্ঞানী লরা ও’ফারেল এবং ইউনিভার্সিটির স্কুল অব কেমিক্যাল এন্ড বায়োমলিকিউলার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রফেসর মার্ক প্রসনিজ আছেন। তারা এতোদিনে একটা অভিনব জিনিস আবিস্কার করেছেন। জা একেবারে অন্যরকম।এবার আসা যাক মধ্যা কথায়, ব্যাপারটা হল কানে দুল, আঙুলে আংটি কিংবা নাকে নথ এসব কিছুতে লাগানো থাকবে নির্দিষ্ট হরমোন। আর এই হরমোন মিশে যাবে রক্তে, অবশ্য ত্বকের সংস্পর্শে আসলে তা কার্যকর হবে। নাহলে তা সম্ভব হবে না । বলে রাখা ভালো এই হরমোন আসলে জন্ম নিয়ন্ত্রক হরমোন তাই জন্য এই হরমোনের বিশেষ ভূমিকা আছে।
প্রাথমিক পরীক্ষা বলছে জন্মনিয়ন্ত্রণ করার জন্য জন্মনিয়ন্ত্রণের গয়নাগুলো পর্যাপ্ত পরিমাণে হরমোন সরবরাহ করতে পারে। ওষুধের উপর থেকে নিয়ন্ত্রণ কমানো যেটা নিয়মিত নিতে হয়, তাহলে এটা কাজে লাগবে। ব্লা যেতে পারে এটি কার্যকর হতে পারে।