পাকা খবর! সরকার শুরু করছে নয়া যোজনা, রেশন কার্ড গ্রাহকরা এবার সবাই পাবেন এই দুর্দান্ত সুবিধা

Published On:

বাংলাহান্ট ডেস্ক : আমাদের দেশের প্রতিটি প্রান্তে রেশন ব্যবস্থা (Rationing) চালু রয়েছে সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে। রেশনের মাধ্যমে গরিব মানুষেরা সরকারের কাছ থেকে সস্তায় খাদ্যদ্রব্য পেয়ে থাকেন। আমাদের দেশে বহু মানুষ রয়েছেন যাদের দু’মুঠো অন্ন জোগাড় করতে মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হয়।

সেক্ষেত্রে রেশন কার্ড থাকলে কখনো সস্তায়, আবার কখনো বিনামূল্যে পাওয়া যায় বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্য। রেশন কার্ডের (Ration Card) ক্যাটাগরি অনুযায়ী সরকারের পক্ষ থেকে খাদ্যদ্রব্য বন্টন করা হয় সাধারণ মানুষের মধ্যে। করোনা মহামারীর সময় থেকে কেন্দ্রীয় সরকার গরিব মানুষদের রেশনের মাধ্যমে বিনামূল্যে খাদ্যদ্রব্য সরবরাহ করছে। এই ব্যবস্থা এখনো চালু রয়েছে।

আরোও পড়ুন : রেকর্ড আয়! ১ বছরে ১১৫ কোটির বেশি যাত্রীর থেকে যা কামালো রেল….হিসেব দেখলে মাথা ঘুরে যাবে

তবে এবার রেশন নিয়ে বড় একটি খবর উঠে আসছে সরকারি তরফে। জানা যাচ্ছে, রেশন দোকানগুলিকে রূপান্তরিত করা হবে সিএসসি বা কমন সার্ভিস সেন্টারে। এই উদ্যোগ উত্তরপ্রদেশের (Uttarpradesh) সমস্ত রেশন দোকানের জন্য নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পের কাজ গত বছর থেকেই শুরু হয়ে গেছে। যদিও সাধারণ মানুষের জন্য এখনো এই পরিষেবা শুরু হয়নি।

আরোও পড়ুন : শরীরের থেকে চারগুণ বড় মাথা! হাড় লিকলিকে হাতেই বাজিমাত পায়েলের, উচ্চমাধ্যমিক পেল ৯২%

রেশন দোকানগুলি কমন সার্ভিস সেন্টারে পরিণত হলে সেখানে পাওয়া যাবে তথ্যের পরিষেবা। তাই গ্রামের মানুষদের শহরে এসে কাজ করাতে হবে না। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি এই যোজনার মাধ্যমে উপকৃত হবেন রেশন ডিলাররাও। এই যোজনার মাধ্যমে রেশন ডিলাররা কুইন্টাল প্রতি ২০ টাকা পর্যন্ত কমিশন বেশি পাবেন।

ration money (1)

 

জানা যাচ্ছে, এই কেন্দ্রগুলিতে নিয়োগ করা হবে সরকারি কর্মচারীদেরও। ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় (MeitY)-এর উদ্যোগে ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কমন সার্ভিস সেন্টার। এই ধরনের সেন্টারে সাধারণ মানুষ আধার কার্ড ,প্যান কার্ড , কাস্ট সার্টিফিকেটের মতো গুরুত্বপূর্ণ নথি তৈরি করতে পারেন। এর জন্য গ্রামের বাসিন্দাদের শহরে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না।

আমি সৌমিতা। বিগত ৩ বছর ধরে কর্মরত ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে। রাজনীতি থেকে শুরু করে ভ্রমণ, ভাইরাল তথ্য থেকে শুরু করে বিনোদন, পাঠকের কাছে নির্ভুল খবর পৌঁছে দেওয়াই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

X