গাঁধী জয়ন্তী উপলক্ষে গাঁধী সংকল্প যাত্রার জন্য দুই প্রাক্তন কংগ্রেস নেতৃত্ব জয়প্রকাশ মজুমদার এবং অনুপম ঘোষের উপর ভরসা রাখল গেরুয়া শিবির।
তাই তো গান্ধী সংকল্প যাত্রার যাবতীয় দায়ভার তুলে দেওয়া হল এই দুই প্রাক্তন কংগ্রেস নেতৃত্বদের কাঁধে। 15-26 অক্টোবর অবধি মোট দশ দিনে প্রায় সাড়ে চার হাজার কিলোমিটার পদযাত্রার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে বিজেপি, আর এই দশ দিনে প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্র থেকে প্রায় দেড়শো কিলোমিটার অবধি পদযাত্রা করতে হবে।
শুধু পদযাত্রা করাই নয় এই গাঁধী জয়ন্তী উপলক্ষে সংকল্প যাত্রার পর সমাবেশ করা হবে প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্রে। তাই গান্ধীজির অহিংস নীতি এবং মতামতকে জন মানুষ তুলে ধরার জন্য একাধিক কর্মসূচিও গ্রহণ করা হবে বিজেপি সূত্রের খবর, এ ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর স্বচ্ছ ভারত অভিযান মিশনকে সামনে রেখে সামাজিক এক আন্দোলন কর্মসূচিও গ্রহণ করা হবে।
পাশাপাশি প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্র থেকে দলীয় পতাকা এবং জাতীয় পতাকা উত্তরণ করা হবে এই কর্মসূচির মধ্য দিয়ে। আর বিজেপির এই সংকল্প যাত্রার রাজ্যসভা এবং লোকসভা মিলিয়ে মোট কুড়ি জন সাংসদ উপস্থিত থাকবেন। আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এবং নির্বাচনকে পাখির চোখ করে এই সংকল্প যাত্রার মধ্য দিয়ে কোনও বার্তা দেওয়া হতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে।