অমিত সরকার-“এই খেলে ভবিষ্যতে যশস্বী হবে” উক্তিটি করেছিলেন বিশ্ব বরেণ্য সাহিত্যিক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সম্বন্ধে করেছিলেন তিনি ভারতের স্বনামধন্য বিজ্ঞানী ডঃ বিক্রম সারাভাই 12 ই আগস্ট 1919 সাল ভারত মাতার করে জন্ম নিলেন ভবিষ্যতের এক ধুবতারা। গুজরাতে স্বনামধন্য সারাভাই পরিবারের জন্ম নিলেন এক ফুটফুটে শিশু ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো পদ্মভূষণ পদ্মভূষণ শান্তি স্বরূপ ভাটনগর পদকজয়ী পদার্থবিদ সংখ্যাতত্ত্ব বিক্রম সারাভাই ডক্টর সিভি রমন এর তত্ত্বাবধানে টাইম ভেরিয়েশন অফ কসমিক রে নিয়ে গবেষণা শুরু করলেন।
1947 সালে পরের বছর তার
প্রথম গবেষণাপত্র টাইম দিস্ট্রিবিউশন অফ করে প্রকাশিত হলো ওই বছর তিনি বিয়ে করলেন বিখ্যাত নৃত্যশিল্পী মৃণালিনীকে এর তিন বছর পর অর্থাৎ 1945 সালে তিনি আবার ফিরে গেলেন ক্যামব্রিজে।
1949 সালে তিনি নিজ উদ্যোগে আমেদাবাদে তৈরি করলেন ফিজিক্যাল রিসার্চ ল্যাবরেটরি ভারতীয় মহাকাশ বিজ্ঞানের আঁতুড়ঘর বলে পরিচিত।
এটি হলো পূর্বসূরী এরপর তিনি একে তৈরি করলেন নেহেরু ফাউন্ডেশন ফর ডেভেলপমেন্ট।
চাঁদে পাড়ি দেওয়া ভারতবাসীর স্বপ্ন মহাকাশ অভিযানে অন্য দেশের উপর নির্ভরশীল হয়ে কেন থাকব আমরা এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছিলেন। তিনি 1962 সালে তিনি তৈরি করলেন ইন্ডিয়ান নেশনাল কমিটি ফর কমিটি ফর স্পেস রিসার্চ যা “ইসরো” নামে পরিচিত শুরু হয়ে গেল।
ভারতের মহাকাশ গবেষণার নতুন অধ্যায়ে এরপর আর ফিরে তাকাতে হয়নি হাজার 1966 সালে বিখ্যাত নিউক্লিয়ার বিজ্ঞানী হোমি জাহাঙ্গীর ভাবা মৃত্যুর পর তাকে ভারতের এটমিক এনার্জি চেয়ারম্যান করা হয়।
30 ডিসেম্বর 1971 ভারতের বিজ্ঞানের ইতিহাসে কালো দিন কেরালার কোভালাম এগিয়ে ছিলেন একটি রুশ রকেটের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ দেখার জন্য রকেট উৎক্ষেপণ দেখার পর ফিরে এসেছিলেন নিজের পছন্দের অতিথিশালায়।
পরের ঘটনা রহস্যাবৃত এখান থেকেই পরেরদিন সকালে তার নিথর দেহ পাওয়া গিয়েছিল খবরের কাগজের শিরোনাম হয়েছিল “ডাক্তার বিক্রম সারাভাই মৃত্যু”